5,327 Members Now! 🎉
🔥 Live Job Alerts!
Join Instant Updates →
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা ব্যাকরণ সাজেশন ২০২২ ধ্বনিতত্ত্ব ও বাক্যতত্ত্ব | HS Bengali suggestions 2022:

Salauddin Sekh
Published: Mar 28, 2022

উচ্চমাধ্যমিক বাংলা ব্যাকরণ সাজেশন ২০২২ ধ্বনিতত্ত্ব ও বাক্যতত্ত্ব | HS Bengali suggestions 2022:

বাংলার ধ্বনির সংখ্যা – 

(A) ৫

(B) ৭

(C) ৯

(D) ১১

Ans: (B) ৭

নীচের কোনটি বাগযন্ত্রের অন্তভুক্ত নয় ?

(A) কণ্ঠ

(B) তালু

(C) দন্ত

(D) মস্তক

Ans: (D) মস্তক

পর্শিক ধ্বনি বলা হয় –

(A) ম

(B) র

(C) ল

(D) শ

Ans: (C) ল

তাড়িত অল্পপ্রাণ ধ্বনিটি –

(A) র

(B) ড়

(C) ল

(D) শ

Ans: (B) ড়

‘ ল ‘ ধ্বনিটি –

(A) কম্পিত ধ্বনি

(B) নস্যিক ধ্বনি

(C) উষ্ম ধ্বনি

(D) পর্শিক ধ্বনি

Ans: (D) পর্শিক ধ্বনি

বাংলায় অর্ধ স্বরধ্বনি হলো –

(A) ২ টি

(B) ৩ টি

(C) ৪ টি

(D) ৫ টি

Ans: (C) ৪ টি

অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর উচ্চমাধ্যমিক বাংলা – ধ্বনিতত্ত্ব (ভাষা) প্রশ্ন ও উত্তর | HS Bengali Question and Answer :

* মৌলিক স্বরধ্বনি কাকে বলে ? একটি উদাহরণ দাও । 

উত্তর: যে স্বরধ্বনিকে ভাঙা যায় না তাকে মৌলিক স্বরধ্বনি বলে । বাংলায় ১১ টি স্বরধ্বনির মধ্য ৭ টি স্বরধ্বনিকে মৌলিক স্বরধ্বনি বলা হয় । উদাহরণ— ‘ অ ‘ , ‘ আ ‘ , ‘ ই ‘ , ‘ উ ’ , ‘ এ ’ এবং ‘ ও ’ |

* ধ্বনি ও বর্ণের পার্থক্য কী ? 

উত্তর: বাগ্যন্ত্রের সাহায্যে আমরা যা উচ্চারণ করি তা হলো ধ্বনি । অন্যদিকের ধ্বনির লিখিত রূপ হলো বর্ণ ।

* ঘোষীভবন কাকে বলে ? 

উত্তর: কোনো কোনো সময় অঘোষধ্বনি উচ্চারণকালে ঘোষধ্বনিতে রূপান্তরিত হয়ে যায় , একে ঘোষীভবন বলে । যেমন- কাক > কাগ , শাক > শাগ ।

* লোক নিরুত্তি কাকে বলে ? উদাহরণ দাও ।

উত্তর: দীর্ঘ সময় ধরে ভিন্ন ভাষা সংযোগ এবং পারিপার্শ্বিক সাংস্কৃতিক আদানপ্রদানের ফলে কোনো একটি শব্দ অন্য একটি শব্দের দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয় , ফলে নতুন শব্দটি আমাদের কাছে পরিচিত ও জনপ্রিয় হয়ে ওঠে তাকে লোক নিরুক্তি বলে । যেমন— আর্মচেয়ার > আরামচেয়ার ।

* উদাহরণসহ গুচ্ছধ্বনি ও যুক্তধ্বনির পরিচয় দাও।

উত্তর: শব্দের মধ্যে পাশাপাশি অবস্থিত দুটি ব্যঞ্জনধ্বনির সমাবেশ ঘটলে তাকেই গুচ্ছধ্বনি বলে । লক্ষ্যণীয় এ ক্ষেত্রে গুচ্ছধ্বনি ভুক্ত ব্যঞ্জনগুলি সব সময়েই আলাদা দলভুক্ত হয় । প্রথমটি পূর্ববর্তী দলে এবং শেষেরটি পরবর্তী দলে যায় । যেমন অবস্থা > অ বস . থা – এখানে গুচ্ছধ্বনির ‘ স্ ’ পূর্ববর্তী ‘ ব ’ এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে গেছে আর ‘ থ ‘ পরবর্তী স্বরধনি ‘ আ ’ এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে অন্য একটি দল গড়েছে । প্রায় দুশোটির বেশি গুচ্ছধ্বনি বাংলা ভাষায় আছে । এরকম গুচ্ছধ্বনির উদাহরণ হলো- শব্দ , আশ্চর্য ইত্যাদি ।

অন্যদিকে ব্যঞ্জনধ্বনির একত্র সমাবেশ যদি শব্দের শুরুতে হয় তাকে বলে যুক্তধ্বনি । যুক্তধ্বনির সঙ্গে গুচ্ছধ্বনির প্রধান পার্থক্য হলো যুক্তধ্বনি তুই ব্যঞ্জনগুলি কখনোই আলাদা দলে বিভাজিত হয় না । প্র , ত্রু , স্ত , দ্র- এরকম ২৮ টি যুক্ত ধ্বনি বাংলায় আছে ।

MCQ সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করো | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন – বাক্যতত্ত্ব (ভাষা) প্রশ্ন ও উত্তর | HS Bengali Question and Answer :

 

‘ পদযুগলের সংগঠন তত্ত্ব ‘ – প্রবক্তা ছিলেন –

(A) নোয়াম চমস্কি

(B) সুকুমার সেন

(C) পটার

(D) স্যাপির

Ans: (A) নোয়াম চমস্কি

অনুসর্গ গুচ্ছ – এই জোটের স্বাসন ক্ষমতা থাকে –

(A) পরসর্গের হতে

(B) উপসর্গের হতে

(C) ক্রিয়াপদের হতে

(D) ক্রিয়াজোটের হতে

Ans: (A) পরসর্গের হতে 

পদগুচ্ছ সংগঠনের প্রধান দুটি ভাগ হলো –

(A) উদ্দেশ্য ও বিধেয়

(B) বিসেসোগুচ্ছ ও কেইয়াগুচ্ছ

(C) বিশেষ্য ও বিধেয়

(D) বিশেষ্য ও নির্দেশক

 Ans: (B) বিসেসোগুচ্ছ ও কেইয়াগুচ্ছ

ভাষায় শব্দ জুড়ে বাক্য গঠনের নিয়মাবলীকে বলা হয় –

(A) ধ্বনিতত্ত্ব

(B) শব্দার্থ তত্ত্ব

(C) বাক্যতত্ত্ব

(D) রূপতত্ত্ব

Ans: (C) বাক্যতত্ত্ব

 

অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন – বাক্যতত্ত্ব (ভাষা) প্রশ্ন ও উত্তর | HS Bengali Question and Answer :

 

* অর্থগত দিক থেকে বাংলা বাক্যকে মূল কয়টি ভাগে ভাগ করা যায় এবং কী কী ? 

উত্তর: অর্থগত দিক থেকে বাংলা বাক্যকে চার ভাগে ভাগ করা যায় । তা হলো নির্দেশক , প্রশ্নবাচক , বিস্ময়বাচক এবং অনুজ্ঞাবাচক ।

* সরল বাক্যে কয়টি উদ্দেশ্য এবং কয়টি বিধেয় থাকে ? 

উত্তর: সরল বাক্যে একটি উদ্দেশ্য এবং একটি বিধেয় থাকে ।

* বাক্য গঠনের কয়টি নিয়ম ও কী কী ?

উত্তর: বাক্য গঠনের দু’টি নিয়ম – ক ) পদের ক্রম এবং খ ) এক পদের সঙ্গে অন্য পদের সম্পর্ক ।

 

রচনাধর্মী প্রশ্নোত্তর | উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন – বাক্যতত্ত্ব (ভাষা) প্রশ্ন ও উত্তর | HS Bengali Question and Answer :

 

* গঠন অনুসারে বাক্যকে কটি ভাগে ভাগ করা যায় এবং কী কী ? প্রত্যেক ভাগের একটি করে উদাহরণ দাও ।

উত্তর: গঠন অনুসারে বাক্যকে তিনভাগে ভাগ করা যায় , সেগুলি হলো ( ক ) সরল বাক্য ( খ ) জটিল বাক্য ( গ ) যৌগিক বাক্য । প্রতিটি ভাগের একটি করে উদাহরণ হলো :

সরল বাক্য : যে বাক্যে একটি মাত্র উদ্দেশ্য ও একটি মাত্র বিধেয় থাকে , তাকে সরল বাক্য বলে । এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য যে , সরল বাক্যে সমাপিকা ক্রিয়া একটিই থাকবে । যেমন- সরস্বতী পূজায় ছাত্র / ছাত্রীরা অঞ্জলি দেয় ।

জটিল বাক্য : যে বাক্যে একটি প্রধান খন্ডবাক্য এবং তার অধীন এক বা একাধিক অপ্রধান খন্ডবাক্য থাকে , তাকে জটিল বাক্য বলে । জটিল বাক্যে কম করে দুটি অসমাপিকা ক্রিয়া থাকবে । যেমন – তুমি যদি পরিশ্রম করো তবে সফল হবে ।

যৌগিক বাক্য : একাধিক সরল বা জটিল বাক্যের সংযোগে গঠিত বাক্যই যৌগিক বাক্য । যৌগিক বাক্যে অন্তত দুটি প্রধান খন্ডবাক্য থাকবেই এবং খন্ডবাক্যগুলি সমুচ্চয়ী অব্যয় দ্বারা যুক্ত থাকবে । যেমন- তুমি আসবে এবং আমার দেখা পাবে ।

* বাক্যের অব্যবহিত দু’টি উপাদান বিশ্লেষণ করে দেখাও ।

অথবা , বাক্যের অব্যবহিত উপাদান হিসেবে বিশেষ্য বা বিশেষ্যগুচ্ছ এবং ক্রিয়াজোট বা ক্রিয়াগুচ্ছ সম্পর্কে আলোচনা করো ।

উত্তর: একটি বাক্য গঠন করার জন্য যে খণ্ড বাক্য বা ছোটো ছোটো পদগুচ্ছের দরকার হয় , তা – ই হলো বাক্যের অব্যবহিত উপাদান । বাক্যের অব্যবহিত উপাদান হিসেবে নিম্নে বিশেষ্যগুচ্ছ এবং ক্রিয়াগুচ্ছ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো ।

বিশেষ্যজোট বা বিশেষ্যগুচ্ছ : বিশেষ্য জোট বাঁধে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদ ঘিরে । এই জোটে বিশেষ্য বা সর্বনাম পদ বাদ দিলে আর যে সমস্ত সদস্য থাকে তাদের ক্ষমতা থাকে না । তাদের কাজ জোটের কলেবর বৃদ্ধিতে কাজে লাগা । যেমন– ( ক ) শুধুমাত্র রাবণ ; ( খ ) ওই লম্বা লোকটা ।

এখানে ‘ রাবণ ’ এবং ‘ লোকটা ’ বিশেষ্য পদ । এই বিশেষ্য পদগুলির সঙ্গে সর্বনাম পদ যোগে বিশেষ্যজোট গঠন করা হয় । যেমন— প্রথম উদাহরণটিকে বলা যায়— শুধুমাত্র পবিত্র , সাহসী , বীর , সংগ্রামী রাবণ মৃত্যুভয়কে জয় করতে পারে । এভাবে জোটের আয়তন বাড়ানো যায় ।

ক্রিয়াজোট বা ক্রিয়াগুচ্ছ : ক্রিয়া কাল প্রতিফলিত করে । ভাষার সবচেয়ে জটিল বিষয় ক্রিয়ার দ্বারা প্রতিফলিত হয় , তাই ক্রিয়ার জোট বাঁধা একটি জটিল বিষয় । অন্যান্য পদের তুলনায় ক্রিয়ার রূপবৈচিত্র্যও বেশি । বিশেষ্য জোটের পরে ক্রিয়াজোট অবস্থান করে । উদাহরণ— রহিম খায় , রহিম খাচ্ছিল , রহিম খেয়ে ফেলল— এখানে ক্রিয়াজোটগুলি বিশেষ্যজোটের পরে হয়েছে । উদাহরণটিতে প্রতিটি ক্ষেত্রেই মূল ক্রিয়াপদ ‘ খাওয়া ’ – র সঙ্গে কাল ও পুরুষ যোগে ক্রিয়াজোট গঠিত হয়েছে ।

About the Author

   Aftab Rahaman

AFTAB RAHAMAN

Aftab Rahaman is a seasoned education blogger and the founder of KaliKolom.com, India’s premier Bengali general knowledge blog. With over 10 years researching current affairs, history, and competitive exam prep, he delivers in‑depth, up‑to‑date articles that help students and lifelong learners succeed. His expert insights and data‑driven guides make KaliKolom.com an authoritative resource in Bengali education.

Unlock FREE Subject-Wise PDFs Instantly

Join Our Telegram Channel for Daily Updates!

      JOIN NOW ➔

Recent Posts

See All →