WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

এই মাত্র নতুন লিস্ট CM মমতার বাংলার আবাস যোজনার ৩ লাখ ৬৮০০০ টাকার, ১ লাখ ২০,০০০ হাজার টাকার ও আর একটি নতুন প্রকল্পের ২৫০০০ টাকা।

আগামী এই প্রকল্পের মাধ্যমে আগামী ২০২২ সালের মধ্যে দারিদ্র সীমার নিচে বসবাসকারী প্রত্যেক পরিবারকে পাকা বাড়িতে বসবাস করার সুবিধা প্রদানের কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়েছে । SECC ( Socio Economic Cast Census ) তালিকা থেকে উপভোক্তা নির্বাচিত হন ।

প্রতিটি উপভোক্তাকে তাদের নিজের বাড়ি নিজে প্রস্তুত করার জন্য বর্তমানে তিনটি কিস্তিতে ১,২০,০০০ / – ( এক লক্ষ কুড়ি হাজার ) টাকা প্রদান করা হয় । 

প্রথম কিস্তিতে ৪৫.০০০ / ( পঁয়তাল্লিশ হাজার ) টাকা যার মাধ্যমে বাড়ির জানালা পর্যন্ত নির্মাণ , দ্বিতীয় কিস্তিতে ৪৫,০০০ / – ( পঁয়তাল্লিশ হাজার ) যার দ্বারা বাড়ির লিন্টেল লেভেল পর্যন্ত নির্মান।

তৃতীয় এবং সর্বশেষ কিস্তিতে ৩০,০০০ / – ( ত্রিশ হাজার ) টাকা যার মাধ্যমে বাড়ির ছাদ ও জানালা , দরজা , প্লাস্টার সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ নির্মাণ কার্য সম্পন্ন করা হয় ।

JOIN NOW

রাজ্যের পুর এলাকায় গরিব মানুষদের মাথায় উপর ছাদের ব্যবস্থা করে দেওয়ার লক্ষ্যে ‘ বাংলা বাড়ি ’ প্রকল্পটি চালু করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । এই প্রকল্পে এক – একটি বাড়ি তৈরি করতে খরচ হয় ৩ লক্ষ টাকা । রাজ্য সরকার দেয় ১ লক্ষ ৯৩ হাজার টাকা।

টাকা , আর কেন্দ্র দেড় লক্ষ টাকা এবং ২৫,০০০ টাকা দিতে হয় উপভোক্তা অর্থাৎ যার বাড়ি তৈরি হবে তাঁকে । কেন্দ্রের ‘ হাউস ফর অল ‘ প্রকল্পের মধ্যে ‘ বাংলার বাড়ি ‘ প্রকল্পটি অন্তর্ভুক্ত , কিন্তু দেশের অন্যান্য রাজ্যের চেয়ে সবচেয়ে বেশী শেয়ার দেয় পশ্চিমবঙ্গ ।

আমরা জানি প্রতিবছর হাজার হাজার লোক এই আবাস যোজনার জন্য আবেদন করেন , কিন্তু সবাই অ্যাপ্লিকেশন একসেপ্ট হয় না । এর জন্যই আমরা আপনার কাছে রিকোয়েস্ট করব যে আপনি যদি এই প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার জন্য আবেদন করতে চান এর আগে এইটা জেনেনিন যে এই যোজনার জন্য কারা কারা যোগ্য।

1.আপনার ফ্যামিলিতে কেউ সরকারি কর্মচারী থাকতে পারবে না । 

2.এই যোজনার ফাইনাল লিস্ট আসার জন্য মহিলাদের নাম সবচেয়ে বেশি প্রেফার করা হয় ।

 3. আপনি যদি সরকার থেকে বিগত 10 বছরের মধ্যে কোন সরকারি ঘরের স্কিম পেয়ে থাকেন , তাহলে আপনি আমার যোজনার জন্য আবেদন করতে পারবেন না ।

4. আপনি যে রাজ্য বা যে কোন গ্রাম বা শহর থেকে আবেদন করতে পারেন কিন্তু আপনি ওই গ্রামের বা শহরে পার্মানেন্ট সদস্য হতে হবে ।

5. আপনি আবার যোজনার প্রথম কিস্তি পাওয়ার পর যদি 36 মাসের মধ্যে আপনার ঘরটি কমপ্লিট না করেন , তাহলে আপনি শেষ কিস্তির টাকাটা পাবেন না ।

আপনি যদি আবাস যোজনার জন্য অনলাইন বা অফলাইনে যে কোন পদ্ধতিতে আবেদন করতে চান তাহলে আপনাকে কিছু ডকুমেন্টের দরকার পড়বে , যেগুলি আমরা নিচে লিস্ট করে দিয়েছি ।

1. আপনার আধার কার্ড এবং প্যান কার্ড 

2. আবাস যোজনা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম ( যদি অনলাইনে এপ্লাই করেন ) 

3. আপনার ফ্যামিলি রেশন কার্ড ।

4. বাৎসরিক ইনকাম সার্টিফিকেট , 

5. স্থায়ী বাসিন্দার পরিচয় পত্র।

6. রিসেন্ট পাসপোর্ট সাইজ ফটো।

সামাজিক সুরক্ষা যোজনা

আবেদন করলে পাবেন ২৫০০০ টাকা এটি শ্রম দপ্তর দ্বারা প্রজ্ঞাপিত অসংগঠিত শিল্প ও অনিযুক্ত পেশার অনুমোদিত তালিকার প্রত্যেক যোগ্য অসংগঠিত শ্রমিক এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য । সদস্য হতে ইচ্ছুক অসংগঠিত শ্রমিকদের পশ্চিমবঙ্গে বাস করতে হবে বয়স 18 থেকে 60 হতে হবে এবং পারিবারিক উপার্জন মাসে 65 হাজার টাকার বেশি হওয়া চলবে না।নির্মাণ কর্মী এবং পরিবহন কর্মীদের জনা আয়ের ঊর্ধ্বসীমা নেই ।

 

JOIN NOW

Leave a Comment