কাগজের টাকার ইতিহাস | এই সব কাগজের টাকা কোত্থেকে এসেছে? কাগজ কিভাবে টাকা হল? কখনো প্রশ্ন করেছেন নিজেকে?

Join Telegram

পৃথিবীর মানুষ প্রায় পাঁচ হাজারবছর আগ থেকেই স্বর্ণ আর রৌপ্যকে মুদ্রার প্রধান রূপ বা কারেন্সি

হিসেবে ব্যবহার করে আসছে। সেটা তখনও মানি বা অর্থের রূপ নেয়নি। বর্তমান সময়ের প্রায় কেউই কারেন্সি এবং মানের মধ্যে বিদ্ধমান পার্থক্যকে বুঝে না বা বুঝতে চায় না. কারেন্সি হচ্ছে to medium of exchange বা বিনিময়ের মাধ্যম, অর্থাৎ যার মাধ্যমে বিনিময় করা হয়।

দ্বিতীয়ত এটি একটি ইউনিট of অ্যাকাউন্ট বা হিসাবের অ্যাকক যা Portable, অর্থাৎ সহজে বহনীয় দue rebel অর্থাৎ টেকসই Division অর্থাৎ বিভাজন, যা বিভক্ত হতে সক্ষম এবং Fundable, অর্থাৎ সে বিনিময়ের মাধ্যমে প্রতিটি ইউনিট বা একক তার পরবর্তী একক সমান বা অভিন্ন। অর্থাৎ আমার পকেটের এক টাকা বা এক ডলার আপনার পকেটের এক টাকা বা এক ডলার সমপরিমাণ জিনিস অতিরিক্তভাবেI Store of Value Overall long, period of টাইম

অতিরিক্তভাবে I store of value overall long, period of টাইম। অর্থাৎ একটি দীর্ঘ সময় ধরে মূল্যের মজুত. পৃথিবীর অনেক financial planners, bankers accountants রাও কারেন্সি এবং money র মধ্যে এই পার্থক্যকে জানে না. আপনার পকেট থাকা কারেন্সি, একটি মিডিয়াম অফ এক্সচেঞ্জ বা বিনিময় মাধ্যম এটি

সংখ্যা লেখা থাকে। এটি মোটামুটিভাবে বা টেকসই এটি পৌটেবেল বা বহনীয়। এটি ডিভিজেবল বিভাজ্য। কারণ আপনি এটি সহজেই ভাঙতে পারবেন। এবং এটি ফানজেবেল কারণ আমার পকেটের একটাকা বা এক ডলার যা কিনতে পারে

তা আপনার পকেটের এক ডলার ও ক্রয়করতে সক্ষম। তবে যেহেতু সরকার চাইলেই ইচ্ছে মতো টাকা ছাপাতও পারে এবং কারেন্সি সাপ্লাই বা মুদ্রা সরবরাহকে তরল করে দিতে পারে যার ফলশ্রুতিতে এই ব্যবস্থা

প্রতিনিয়ত। আপনার আমার পকেট বা আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে আমাদের সম্পদকে গভর্মেন্ট কাছে এবং banking system এর কাছে অপসারণ করা যেতে পারে।। এককথায় influsion বা মুদ্রায়স্ফীতি অন্যদিকে স্বর্ণ এবং রৌপ্য হলো optimum form of money বা অর্থের সর্বোত্তম রূপ।

কারণ এর নিজস্ব বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং এটি হল প্রথমে এটি খুব সাধারণ একটি বিনিময় মাধ্যম। কারণ স্বর্ণ এবং রৌপ্য অনেক স্বল্প স্থানেই অনেক বেশি মূল্য মজুদ রাখে। এটি একটি হিসাবের একক কারণ খাঁটি স্বর্ণের মূল্য পুরো পৃথিবীতেই এক, অতএব এক আউম স্বর্ণের মূল্য মিশরে যা চায়নাতে তাই. এবং united states এও তাই। এটি অবশ্যই due rebel

Join Telegram

কারণ যেই স্বর্ণ মিশরীয়রা আজ থেকে প্রায় পাঁচ হাজার বছরপূর্বে ব্যবহার করেছে তা আজও আমাদের সাথে রয়েছে. এবং এটিসহজে ক্ষয়ও হয় না। স্বর্ণ এবং রৌপ্য অবশ্যই division. কারণআপনি এটি অবশ্যই ভাঙাতে পারবেন.

তাছাড়া স্বর্ণ বা রৌপ্য অবশ্যই potable বা বহনীয়। আপনি চাইলে তেল কেও অর্থের রূপে ব্যবহারকরতে পারবেন. তবে সমস্যা এটি পিঠে করে বহনযোগ্য নয়. স্বর্ণবা রৌপ্য frangable. কারণ খাঁটি স্বর্ণ পৃথিবী সর্বত্র একই মূল্যসংরক্ষণ করে। এবং যেহেতু স্বর্ণ

এবং রৌপ্য পরিমাণে সীমিত তাই এটিসকল যুগেই তার মূল্য এবং ক্রয়ক্ষমতা ধরে রেখেছে। এবংসবচেয়ে বড় কথা হল সরকার চাইলেই এটি ছাপাতে স নয় গত পাঁচ হাজারবছর ধরে একমাত্র স্বর্ণ এবং রৌপ্যই তাদের ক্রয়ক্ষমতা ধরেরেখেছে। গত দুইশো বছরে পৃথিবীতে

হাজার হাজার create currencys এসেছে। অর্থাৎ এমন কারেন্সি যা স্বর্ণের বা রৌপ্যের দ্বারাসমর্থিত নয়। অর্থাৎ স্বর্ণমান নীতি মেনে চাপানো হয়নি। Fiatcurrency র অস্তিত্বে আসে মূলত গভমেন্ট regulation এর কারণে.ফিয়েট কারেন্সি বা create money র, নিজস্ব কোন মান নেই। অন্য কবললে হচ্ছে সরকারি জারি করা মুদ্রা মাত্র. এর পেছনে কোনোভৌতপূর্ণ নেই। যেমন স্বর্ণ, বা রৌপ্য.

তাহলে এখন প্রশ্ন Fiatcurrency র মূল্য কোত্থেকে এলো?

এর জবাব হলো এর মূল্য আছে কারণসরকার এর মূল্য বজায় রাখে, বা নির্ধারণ করে। অথবা বিনিময়জড়িত পক্ষগুলি এর মূল্যের ব্যাপারে একমত হওয়ার কারণে।পৃথিবীর সকল সরকারের কাছে যেহেতু printingpress আছে সেহেতুছাপানো খুব কঠিন কিছু নয়. অতঃপর সরকার যখন তাতে ফ্রি eight রেজিগনেশন প্রদান করে তখন সেই কারেন্সিগুলো আনুষ্ঠানিকভাবেকারেন্সি হিসেবে রূপ নেয়। Fiat শব্দের অর্থ একটি অনুমোদিত আদেশবা সরকারি ফরমান। পিএইট কারেন্সি গুলো মূলত মূল্যহীন কাগজ ছাড়াআর কিছুই নয়। কিন্তু যখন কোন

দেশের সরকার এতে স্বাক্ষর করে,তখন তা হঠাৎ করে কারেন্সিতে রুপান্তরিত হয়ে যায়. United states এর federal reserve, ঢাকঢোল পিটিয়েই website এ ঘোষণাকরে রেখেছে যে এটা হচ্ছে just confidence game তারা এটাপ্রকাশ্যেই বলেছে যে ডলারের কোন intensive value বা নিজস্বস্বকীয় মূল্য নেই. তারা প্রকাশ্যেই বলেছে যে ডলার কোনকিছু দিয়েই packed না। Absolutely nothing কিন্তু আপনিযদি সাধারণ মানুষদের বলেন যে ডলার শূন্য থেকে থেকেসৃষ্টি হয় কেউই তা বিশ্বাস করবে

না. মনোপলি খেলার কাগজে, টাকারমতো এগুলোও শুধুই কাগজ। তবে সরকারের স্বাক্ষর প্রাপ্ত।Official. এখন ধরুন যদি dollar collapse করে অর্থাৎ dollar মূল্যহীন হয়ে পড়ে. তবে ভারত, বাংলাদেশের reserve এ থাকা billion billion dollar এর কি হবে? এই বিশাল ক্ষতিরক্ষতিপূরণ কে করবে? তখন সারা পৃথিবীর কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক এথাকা trillion trillion dollar এর কি হবে? যেন এক কিয়ামত নেমেআসবে। কারণ ডলার শূন্য বা 0 থেকেই ছাপানো হয়. আর সারা বিশ্বের মতো ভারত, বাংলাদেশেও তার রিজার্ভে জমা রাখে. অর্থাৎ ডলার কলাপস করলে এরসাথে সাথে পৃথিবীর সকল কাগজের

টাকা মূল্যহীন হয়ে পড়বে. কারণপৃথিবীর সকল কাগজের create currency র পেছনে হচ্ছে ডলার।

আরডলারের পেছনে আছে শূন্য বা 0। না স্বর্ণ আর না রৌপ্য. উনিশশোড়োতে ডলার সৃষ্টির পর থেকে আজ পর্যন্ত, সে তার 95% ক্রয় ক্ষমতা হারিয়েছে. একইভাবে ভারত, বাংলাদেশের টাকাও,

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের আগ পর্যন্ত ইউনাইটেড স্টেটসে প্রত্যেকটি নোটযা ট্রেজারি ইস্যু করতো সেখানে লেখা থাকতো যে

ডি সার্টিফাইডদ্যাট দ্যাট হ্যাভ বিন ডে পজিটেড ইন দি ট্রেজারি অফ টুয়েন্টিডলারস ইন গোল্ড কয়েন. পেবেল টু দিয়ারার অন ডিমান্ড.

অর্থাৎ ইহাএকটি নোট বা চেক যা সরকারিভাবে স্বীকৃত এবং এই নোট বা চেকনিশ্চয়তা দিচ্ছে যে ইউনাইটেড স্টেটস এর ট্রেজারিতে বিশ ডলারসমপরিমাণ স্বর্ণমুদ্রা রক্ষিত আছে এবং এই চেকের বা নোটেরবাহককে, চাহিদা মাত্র তা পরিশোধ করতে বাধ্য থাকিবে।

অর্থাৎ মানিরক্ষিত আছে ভল্টে এবং কারেন্সি হচ্ছে এই নোটটি. যা ট্রেজারিইস্যু করেছে। যা মূলত একটি ক্লিন চেক. ঠিক যেমন বর্তমানে ব্যাঙ্ক আপনাকে চেক প্রদান করে. সেখানে রক্ষিত আপনার ডেপোজিটের বিপরীতে.আপনি যেকোনো সময় ব্যাংকে গিয়ে এই চেকের মাধ্যমে ডেপোজিট থেকেটাকা উত্তোলন করতে পারেন। মূলত ব্যাংক চেকগুলির কোনও মূল্য নেই।  ব্যাংকে আপনার জমা দেওয়ার মূল্য রয়েছে। অতএব বাজারে যেকাগজের note গুলো ঘুরছে বা

কারেন্সিগুলো ঘুরছে তা হচ্ছেশুধুই claim check, money র উপরে. অর্থাৎ note মূলত একটি check claim check money র উপরে.

আচ্ছা currency এবং money রপার্থক্য কি?

মানে হচ্ছে এমন কিছু এবং তার ক্রয়ক্ষমতা ধরে রাখে একটি দীর্ঘ সময়ের জন্য। অন্যদিকে আমাদের national currences গুলো ধীরে ধীরে তাদেরক্রয়ক্ষমতা হারানোর মাধ্যমে আমাদের থেকে আমাদের সম্পত্তিচুরি করে নিয়ে যাচ্ছে. ফলে এই কারেন্সি গুলো economic energy তো store করছেই না. বরং আমাদেরকে আরো গরীব বানাচ্ছে। আমাদের দেশকেগরিব বানাচ্ছে পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষকেই গরীব বানাচ্ছে. আরপৃথিবীর অল্প সংখ্যক কিছু লোক এর ফায়দা লুটছে. এবং তারাই পৃথিবীর banking সিস্টেম কে control করছে।

এখন অন্যদিকে যার দাদাটাকার বদলে স্বর্ণ বা রৌপ্য রেখে গিয়েছেন, সে আজ ধনী। দুই হাজারবছর পরেও তারা ধনী থাকবে কিন্তু এক হাজার বছর পর টাকার মূল্যকোথায় গিয়ে ঠেকবে? ডলারের মূল্য কোথায় গিয়ে ঠেকবে? তা আল্লাহই ভালো জানেন.

ইনফ্লেশান কি 

এবার আসুন ইনফ্লেশান কি তা জানি। মিল্টনফিড মেনে দেওয়া সংজ্ঞা অনুযায়ী

Inflation is a Pension Ofthe Currency Supply এবং Deflection is a Contraction Ofthe Currency Supply 

অর্থাৎ মুদ্রায়স্ফীতি হচ্ছে যখন বাজারেসরকার কর্তৃক currency supply বাড়িয়ে দেওয়া হয় economy তেটাকা প্রবেশ করানো হয় কারেন্সি সরবরাহ বাড়ানো হয় এবং deeplotion বা মুদ্রা সংকোচন হচ্ছে :-যখন বাজার থেকে বা economy থেকেকারেন্সিকে সরিয়ে নেওয়া হয় বা কারেন্সি সরবরাহ কমিয়ে দেওয়াহয়। Economy তে কারেন্ট সরবরাহ expend করলে অবশেষে পণ্যের দামবৃদ্ধি পাবে। আর currency সাপ্লাই সংকোচন করলে অবশেষে পণ্যের দাম কমে যাবে কিভাবে? Economy তে টাকা ইঞ্জেক্ট করলেবা ছাড়লে সবার হাতে টাকার পরিমাণ বাড়বে. ফলে পণ্যেরচাহিদা বাড়বে। অতএব পণ্যের দাম বাড়বে. সুতরাং টাকার ক্রয়ক্ষমতা কমবে। আর বাজার হতে টাকা উঠিয়ে নিলে, সবার হাতে থাকা টাকার পরিমাণ কমবে. ফলে পণ্যের চাহিদা কমবে অতএব পণ্যের দাম কমবে। সুতরাং টাকার ক্রয় ক্ষমতা বাড়বে।

পৃথিবীর কোনো সরকারই আরো অধিক টাকা ছাপানো কখনোই বন্ধ করেনা। ফলে circulation এ প্রতিনিয়ত টাকার যোগ হতেই থাকেঅতএব কারণে পণ্যের দাম বৃদ্ধি হতেই থাকে। এটা এজন্য নয় যাআমরা যা কিনছি তা পরিবর্তিত হচ্ছে realy state পরিবর্তনহয়নি যা পরিবর্তন হয়েছে তা হলো আমাদের হাতে থাকা টাকাপ্রতিনিয়ত কম ক্রয় করতে পারছে পূর্বের তুলনায়. সুতরাং Currency নিচের দিকে যাচ্ছে. মূল্যবৃদ্ধি পাচ্ছে না। কিন্তুঅধিকাংশ মানুষই মনে করে

influsion হচ্ছে যখন পণ্যেরমূল্য বৃদ্ধি পায়। কিন্তু প্রকৃত অর্থে influsion হচ্ছে,যখন currency র নিচের দিকে যায়. Currency তার ক্রয়ক্ষমতাহারায়. United states মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ক্রমাগত তার অর্থ সরবরাহ বাড়িয়ে তুলছে। ফলস্বরূপ, অন্তর্ভুক্তি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে influsion ও দ্রুত গতিতে বৃদ্ধিপাচ্ছে। তবে united states এ federal reserve যেই অতিরিক্তডলার তৈরি করছে বা ছাপাচ্ছে তার একটি বড় অংশই বিদেশে পাঠিয়েদিচ্ছে. পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে।

অর্থাৎ আমেরিকার সরকার তাদেরইনফ্লেশানকে অন্য দেশগুলোতে এক্সপোর্ট করছে. কিভাবে তাদেরতৈরি কাগজের ডলারগুলো অন্যয দেশগুলোতে পাঠিয়ে দিয়ে। আর ভারত বাংলাদেশের মতো অন্য দেশগুলোো তাদের তৈরি গার্মেন্টস, রেফ্রিজারেটর, গাড়ি, টিভি, খাদ্যদ্রব্য আমেরিকাতে পাচ্ছে।

অর্থাৎ united states পণ্য পাচ্ছে আর অন্য দেশগুলো পাচ্ছেকিছু কাগজ যার নিজস্ব কোন মূল্য নেই. যার পেছনে কোন স্বর্ণ বারৌপ্যও নেই। যদিও এটা অল্পপ সময়ের জন্য American দের জন্যএকটি বিশাল সুবিধা. তবে আজ না হয় কাল এই সকল ডলার তাদের জন্য। মাথাব্যথাা হয়ে দাঁড়াব

 

Join Telegram

5 Comments

  1. MD AMINUL ISLAMsays:

    আর্টিকেলটা হুবুহু মেরে দিছেন The Believer Bangla চ্যানেল থেকে। অবশ্য, হুবহু আর পারলেন কই ? অনেক, জায়গায় ভুলভাল লিখছেন।

    1. কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ আমি অনেক খুশি হয়েছি তুমার কমেন্ট থেকে।
      । আমরা ভুলগুলো সংশোধন করব

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *