5,327 Members Now! 🎉
🔥 Live Job Alerts!
Join Instant Updates →

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

বর্ণ কাকে বলে?

Team KaliKolom
Updated: Aug 27, 2024

বর্ণ হলো এমন একটি মৌলিক ধ্বনি বা শব্দাংশ, যা ভাষার উচ্চারণ এবং লিখনের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। বর্ণ সাধারণত ভাষার ভিত্তি হিসাবে কাজ করে এবং এক বা একাধিক বর্ণ মিলে শব্দ গঠন করে। বাংলায়, বর্ণ দুই প্রকারের হতে পারে: স্বরবর্ণ (যেমন: অ, আ, ই, ঈ) এবং ব্যঞ্জনবর্ণ (যেমন: ক, খ, গ, ঘ)।

বর্ণ কাকে বলে

বর্ণ কাকে বলে?

বর্ণ হল একটি ভাষার মৌলিক ধ্বনি উপাদান যা লিখিত রূপে প্রকাশ করা হয়। এটি একটি ভাষার বর্ণমালার অংশ।

বাংলা ভাষায়, বর্ণ দুই প্রকার:

  1. স্বরবর্ণ: যেগুলি উচ্চারণের সময় মুখ থেকে স্বতন্ত্রভাবে উচ্চারিত হয়। যেমন – অ, আ, ই, ঈ, উ, ঊ ইত্যাদি।
  2. ব্যঞ্জনবর্ণ: যেগুলি উচ্চারণের জন্য স্বরবর্ণের সাহায্য প্রয়োজন। যেমন – ক, খ, গ, ঘ, ঙ ইত্যাদি।

বর্ণগুলি একত্রে মিলে শব্দ গঠন করে, আর শব্দগুলি মিলে বাক্য তৈরি হয়। এভাবে বর্ণ হল ভাষার সবচেয়ে ছোট একক যা দিয়ে ভাষার গঠন শুরু হয়।

আরও কিছু তথ্য প্রদান করছি বর্ণ সম্পর্কে:

  1. উৎপত্তি: বাংলা বর্ণমালা সংস্কৃত লিপি থেকে উদ্ভূত হয়েছে। এটি ব্রাহ্মী লিপির একটি বংশধর।
  2. বর্ণের সংখ্যা: বাংলা বর্ণমালায় মোট 50টি বর্ণ আছে। এর মধ্যে 11টি স্বরবর্ণ এবং 39টি ব্যঞ্জনবর্ণ রয়েছে।
  3. বর্ণের ক্রম: বাংলা বর্ণমালায় বর্ণগুলি একটি নির্দিষ্ট ক্রমে সাজানো থাকে, যা ‘বর্ণপরিচয়’ নামে পরিচিত।
  4. যুক্তাক্ষর: দুই বা ততোধিক ব্যঞ্জনবর্ণ মিলে যুক্তাক্ষর গঠিত হয়। যেমন – ক্ষ, জ্ঞ, ন্ত ইত্যাদি।
  5. কার চিহ্ন: স্বরবর্ণগুলি ব্যঞ্জনবর্ণের সাথে যুক্ত হলে বিভিন্ন কার চিহ্নের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। যেমন – া (আ-কার), ি (ই-কার), ু (উ-কার) ইত্যাদি।
  6. ফলা: কিছু ব্যঞ্জনবর্ণ অন্য ব্যঞ্জনবর্ণের নীচে যুক্ত হয়ে ফলা গঠন করে। যেমন – ম্প, ন্ত, ল্ক ইত্যাদি।
  7. শব্দাংশ: বর্ণগুলি মিলে বিভিন্ন শব্দাংশ গঠন করে, যেমন – উপসর্গ, প্রত্যয়, ধাতু ইত্যাদি।
  8. উচ্চারণ: প্রতিটি বর্ণের একটি নির্দিষ্ট উচ্চারণ রয়েছে, যা ভাষার ধ্বনিতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য নির্ধারণ করে।

ক থেকে ঁ পর্যন্ত

Unlock FREE Subject-Wise PDFs Instantly

Join Our Telegram Channel for Daily Updates!

      JOIN NOW ➔

Leave a Comment

Recent Posts

See All →