বাচ্চাদের ধাঁধা উত্তর সহ এবং নতুন ধাঁধা | গ্রাম বাংলার ধাঁধা ১০০+ ভালোবাসার ধাঁধা উত্তর সহ।

বাচ্চাদের ধাঁধা উত্তর সহ এবং নতুন ধাঁধা | গ্রাম বাংলার ধাঁধা ১০০+ ভালোবাসার ধাঁধা উত্তর সহ।

Join Telegram

Table of Contents

বাচ্চাদের ধাঁধা –

(১) এই ঘরে যাই, ওই ঘরে যাই দুম দুমিয়ে আছায় খাই।

 উত্তরঃ ঝাঁটা।

 (২) সর্প বটে তার চারটি পা ডিম দেয় না, বাচ্চা দেয়?

 উত্তরঃ গুই-সাপ।

 (৩) জনম গেল দুখে বুকে আমার আগুন দিয়ে থাকো অনেক সুখে।

উত্তরঃ হুঁকো।

 (৪) কাল আমাকে মেরে ছিলে সয়ে ছিলাম আমি আজ আমায় মারো দেখি কেমন বেটা তুমি।

 উত্তরঃ মাটির হাড়ি। 

Join Telegram

 (৫) আমার মা যখন যায় তোমার মার পাশে দুই মা হারিয়ে যায় নানার পুত্র হয় শেষে।

উত্তরঃ মামা।

(৬) দুধ দিয়া ফুল সাজে খাইতে অনেক মিঠা লাগে।

 উত্তরঃ সন্দেশ।

 (৭) কম দিলে যায় না খাওয়া বেশি দিলে বিষ মা বলেছে, বুঝে শুনে তার পরেতে দিস।

 উত্তরঃ লবণ।

 (৮) চার পায়ে বসে, আট পায়ে চলে রাক্ষস নয়, খোক্ষস নয় আস্ত মানুষ গিলে।

 উত্তরঃ পালকি।

 (৯) যে মুখে খায়, সেই মুখে হাগে এই প্রাণি নিত্য রাত জাগে।

 উত্তরঃ বাদুর।

 (১০) ঢাক গুড় গুড়, ঢাক গুড় গুড় ঢাক গুড় গুড় করে বলপুরেতে আগুন লেগেছে কেউ না নিভাতে পারে।

 উত্তরঃ সূর্য।

 (১১) হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে।

 উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা।

 (১২) সাগর থেকে জন্ম নিয়ে আকাশে করে বাস মায়ের কোলে ফিরে যেতে জীবন হয় লাশ।

 উত্তরঃ মেঘ।

 (১৩) এই দেখি এই নাই তার আগে আগুন নাই।

 উত্তরঃ বিদ্যুৎ।

 (১৪) চক থেকে এলো সাহেব কোট-প্যান্ট পরে কোট-প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।

 উত্তরঃ পেঁয়াজ।

 (১৫) তি অক্ষরে নাম তার অনেক লোকে খায় মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে জিনিস রাখা যায়। 

 উত্তরঃ তামাক। 

 (১৬) তেল চুকচুক পাতা ফলের ওপর কাঁটা পাকলে হয় মধুর মতো বিচি গোটা গোটা। 

 উত্তরঃ কাঁঠাল। 

 (১৭) তিনটি র্বণে নামটি তার, রসাল এক ফল ছাড়িয়ে মধ্যবর্ণ হয় যে আরেক ফল। 

 উত্তরঃ কমলা। 

 (১৮) কাঁচা খাও, পাকা খাও খাইতে রড় মিষ্টি আমি যদি খাইতে বলি চটে গিয়ে করো অনাসৃষ্টি।

 উত্তরঃ কলা। 

 (১৯) উত্তরে চিলের বাসা কোন গাছের ফল কাঁচা।

 উত্তরঃ পেস্তাগাছ।

 (২০) জলে জন্ম ঘরে বাস, জলেতে পড়লে সর্বনাশ।

 উত্তরঃ লবণ।

 (২১) বন থেকে বেরুল টিয়ে সোনার টোপর মাথায় দিয়ে।

 উত্তরঃ আনারস

মজার ধাঁধা–

 (২২) ঘরের মইধ্যে ঘর নাচে কনে-বর।

 উত্তরঃ মশারি।

(২৩) পারলে বলেনত দেখি – দেহ আছে প্রাণ নেই; সে এক রাজা, সৈন্য সব আছে নেই তার প্রজা। এইটা কি?

 উত্তরঃ দাবার রাজা।

 (২৪) পাঁচ অক্ষরের একটা ইংরেজি শব্দ, যার সাথে আরো দুইটা অক্ষর যোগ করলে শব্দটা বরং আগের চেয়ে আরো ছোট হয়ে যায়। শব্দটা কি?

 উত্তরঃ Short >> Shorter ।

 (২৫) পারলে বলেনত দেখি – সকাল থেকে সন্ধ্যা একা একা ঘোরে খবর তার কেউ নেয় না সবাই চায় তারে। এইটা কি?

 উত্তরঃ সূর্য।

 (২৬) মোল্লা নাসিরউদ্দিন ঘুমানোর সময় মাথার কাছে দুইটি গ্লাস রেখে ঘুমান। একটি গ্লাস থাকে পানিপূর্ণ এবং অপরটি খালি কেন?

 উত্তরঃ একটি গ্লাসে খাবার পানি, আরেকটি চোখের চশমা।

 (২৭) পারলে বলেনত দেখি – না মিললে হবে না ভেবে চিন্তে বলো না। এইটা কি?

 উত্তরঃ হিসাব।

 (২৮) পারলে বলেনত দেখি – বন থেকে বেরোলো ভূতি। ভূতি বলে তোর পাতে মুতি। এইটা কি?

 উত্তরঃ লেবু।

 (২৯) দিনাজপুর থেকে বগুড়া একটা গাড়ি চালিয়ে নিয়ে এসে আবিষ্কার করলাম যে ঐ গাড়ির একটা চাকা পুরা পথ জুড়েই পাংচার হয়ে ছিলো, কিন্তু পথে একবারও এই ব্যাপারটা টের পাই নাই। কিভাবে সম্ভব?

 উত্তরঃ যেসব গাড়ীর পিছনে ২ টা করে চাকা থাকে, তেমন গাড়ী। বাস/ট্রাক।

 (৩০) কী এমন জিনিস যা শব্দ হলেই ভেঙে যায়?

 উত্তরঃ ঘুম/নিরবতা!!

 (৩১) এমন কী আছে, কোন মালীকে যা তার বাগানে চারা, বীজ বা সার ফেলার আগেই ফেলতে হয়?

 উত্তরঃ মাটি।

 (৩২) কী এমন জিনিস যা এক কোণায় বসে সারা পৃথিবী ঘুরে বেড়ায়?

 উত্তরঃ টিভি।

 (৩৩) পারলে বলেনত দেখি – টুক-টুক দু’চার বাড়ি, খানিকক্ষন লছর-পছর, হয়ে গেল যখন ধূয়ে দিল তখন। এইটা কি?

 উত্তরঃ কাপড় পরিস্কার করা

 (৩৪) পারলে বলেনত দেখি – সাগরে জন্ম তার আকাশে উড়ে, পর্বতের কাছে মার খেয়ে কেঁদে কেঁদে মড়ে। এইটা কি?

 উত্তরঃ মেঘ।

 (৩৫) কোন্ সে শয়তান, নাকে বসে ধরে কান।

 উত্তরঃ চশমা।

 (৩৬) পারলে বলেনত দেখি – হাড় মট মট বাকলে দড়ি, তার পাতাতে হই তরকারী। এইটা কি?

 উত্তরঃ পাট গাছ।

 (৩৭) তিন অক্ষরের নাম তার বিচি কলা খায় মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে জলে উইড়া যায়।

 উত্তরঃ বাদুর ।

 (৩৮) পারলে বলেনত দেখি – কালিদাসের ছোট বেলার কথা, ৯০০০ তেতুল গাছে কয় হাজার পাতা।

 উত্তরঃ ১৮০০০ পাতা।

 (৩৯) তিন অক্ষরে নাম আমার সুগন্ধি এক সাথী, মাঝের অক্ষর কাটো যদি বাইশ পায়ে খাই লাথি। কিন্তু যদি কাটো মাথা উঠব আবার গাছে, মন্দ তুমি যতই বলো তা পেটে ভরা আছে।

 উত্তরঃ বকুল।

 (৪০) মালের মধ্যে ‘তা’ দিওনা পথে ঘাটে মার খাবে, ভাদ্র মাসে দেখতে হলে পয়লা আখর বাদ যাবে। শেষ দুটিকে কাটো যদি জননী দেয় তাঁর দেখা মাথায় কিছু না ঢুকলে জেলখানাতেই যায় শেখা।

 উত্তরঃ মাতাল।

 (৪১) কাগজেতে বসে আছে নদী আছে জল নেই, বন আছে পশু ছাড়া দেশ আছে লোক নেই। পাথর গুলো ঠাঁয়..

 উত্তরঃ মানচিত্র।

 (৪২) তিন অক্ষরে নাম চোরের বুক কাঁপে, শেষ দুটি ছেড়ে দিলে কাটে এক কোপে। কিন্তু যদি প্রথম ছাড়ো দেখে লাগে দুঃখ, মাংস কম, শীর্ণকায়, চেহারাটি সূক্ষ্ম।

 উত্তরঃ দারোগা।

 (৪৩) সবার জন্য আসি ফিরে হোক সে রাজা নয়তো দাসি, আমাকে যে মানবে না তার মুখ ময়লা নয়তো বাসি। আমি এলেই শান্তি ফেরে উজির নাজির বা বস্তিবাসি গৃহস্হতো অবশ্যই তস্কর ও হয় খুশি।

 উত্তরঃ রাত।

 (৪৮) পারলে বলেনত দেখি – জল নয়, বৃষ্টি ও নয় কিন্তু ভিজে সারা, বাড়ীঘর ডুবল-ডুবল পাহাড়েরও চূড়া। এইটা কি?

 উত্তরঃ কুয়াশা।

 (৪৯) হাত পা তার ইটের সমান অতি পুরু ছাল, পেটে দিলে তাকে বাড়ে অনেক মান..

 উত্তরঃ গম গাছ।

ভালোবাসার ধাঁধা –

 (৫০) এই পাড়ে খাগড়া ওই পাড়ে খাগড়া কখনও মিলেমিশে কখনও বা ঝগড়া..

 উত্তরঃ চোখের পাতা।

 (৫১) আট পা আঠারো হাঁটু জাল ফেলিয়া মরা ঠেঁটু শুকনায় ফেলিয়া জাল গাছে উঠিয়া নিল ফাল.. 

 উত্তরঃ মাকড়শা।

 (৫২) বিনা দুধে হইছে দই এমন কুমার পাব কই।

 উত্তরঃ চুন।

 (৫৩) লাঠির মত গাছে সোনার ফল নাচে।

 উত্তরঃ ভুট্টা গাছ।

 (৫৪) একই মায়ের সন্তান মোরা আমি তাকে ভাই বলি সে আমায় বলে না ভাই বলুনতো কি সম্পর্ক তাই।

 উত্তরঃ ভাইবোন।

 (৫৫) উঠান ঠন ঠন, বাড়িতে নাই খাই বস্তুর বাকল নাই।

 উত্তরঃ লবণ।

 (৫৬) এ পাড়ে বুড়ি মরল ও পারে গন্ধ ছাড়ল।

 উত্তরঃ কাঁঠাল।

 (৫৭) ঝাপাট জঙ্গল খেকে বের হলো সাপ ডিম পাড়ে কাপ কাপ।

 উত্তরঃ বেতফুল।

 (৫৮) থাল ঝনঝন, থাল ঝনঝন থাল নিল চোরে, বৃন্দাবনে লাগলো আগুন কে নিভাইতে পারে।

 উত্তরঃ রোদ।

 (৫৯) বৃক্ষ এক হইছে যে মাঠের উপর ডালে ডালে পুষ্প তার, ফুটিছে বিস্তর যৌবনকালেতে তারে সর্বলোকে খায়, হেমন্তে জন্ম তার, বসন্তে মরে যায়।

 উত্তরঃ সরিষা ফুল।

 (৬০) এই দেখলাম এই নাই কী বলব সবই রাজার ঠাঁয়।

 উত্তরঃ বিদ্যুৎ।

 (৬১) উপর থেকে পরলো বুড়ি হাত-পা তার আঠার কুঁড়ি।

 উত্তরঃ কেল্লা।

 (৬২) দুই অক্ষরে নাম যায় সবদেশেতে রয় সর্বদেশেই তার সুনাম দুর্নাম স্বাক্ষ্য হয়ে রয়।

 উত্তরঃ নদী।

 (৬৩) এক না জামিরের গাছ টোকা দিলে পরে রস।

 উত্তরঃ চোখ।

 (৬৪) এমন একটি ফুল যে হয় উল্টা-পাল্টা যা-ই করি একই নাম হয়।

 উত্তরঃ লিলি ফুল।

 (৬৫) একটু খানি গাছে রাঙ্গা বউটি নাচে।

 উত্তরঃ পাকা মরিচ।

 (৬৬) জমিন থেকে বেরুল টিয়ে লাল টুপি মাথায় দিয়ে।

 উত্তরঃ পেঁয়াজ।

(৬৭) ঝাড়ের থেকে এলো খোজা পিছনে লাঠি, মাথায় বোঝা।

 উত্তরঃ আনারস।

 (৬৮) আল্লাহর কি কুদরত লাঠির মাঝে শরবত।

 উত্তরঃ আখ।

 (৬৯) রাজার বাড়ির ছুড়ি এক বিয়ানেই বুড়ি।

 উত্তরঃ কলাগাছ।

গ্রাম বাংলার ধাঁধা–

(৭০) আকাশে টিরিবিরি চৌড়ালে বাসা আহারে খাইলো ছা, এ কেমন তামাশা।

 উত্তরঃ বাজপাখি।

 (৭১) আকাশের সমান দড়া বিনি কুমারের হাঁড়া বিনি কুমারের দই এমন গয়না কই।

 উত্তরঃ ডাব।

 (৭২) পাতাটি ঢোলা, ফলটি কুঁজো হয় তাতে দেবতার পূজো।

 উত্তরঃ কলা।

 (৭৩) খড়িতে জড়াজড়ি, ফলে অধিবাস ফুল নাই ফল নাই, ধরে বারো মাস।

 উত্তরঃ পান।

 (৭৪) হরি হরি দন্ড, ছিরি ছিরি পাত, মাণিক দন্ড, য়োলখানি হাত।

 উত্তরঃ সুপারী গাছ।

 (৭৫) উঠান ঠন্ ঠন্ বৈঠক মাটি মা গর্ভবতী, পুতে ধরছে ছাতি।

 উত্তরঃ সুপারী গাছ।

 (৭৬) এ পাড় মালসা, ও পাড় মালসা মধ্যখানে লাল তামসা।

 উত্তরঃ মসুরডাল।

 (৭৭) এক গাছে তিন তরকারী দাঁড়িয়ে আছে লালরিহারী।

 উত্তরঃ সজনে।

 (৭৮) হেতা দিলাম থান হয়ে গেল লতা ফুল নাই, ফল নাই সবই তার পাতা।

 উত্তরঃ পান।

 (৭৯) গা করে তার খসর মসর পাত করে তার ফেনী ফুল করে তার লাল তামাসা ফল করে কুস্তনি।

 উত্তরঃ শিমূল। 

 (৮০) সাগরে জন্ম তার আকাশে উড়ে, পর্বতের কাছে মার খেয়ে কেঁদে কেঁদে মড়ে। এইটা কি?

 উত্তরঃ কুয়াশা

 (৮১) কাঁচাতে যেই ফল সর্বজনে খায়, পাঁকলে সেই ফল গড়াগড়ি যায়।

 উত্তরঃ ডুমুর।

 (৮২) তলে মাটি উপরে মাটি তার মধ্যে সুন্দর বেটি।

 উত্তরঃ হলুদ।

 (৮৩) কুল কুল কুলেরি ভাদ্র মাসে ধুলোরি কাঁচায় পাকায় সবাই খায় নেংটো হয়ে হাটে যায়।

 উত্তরঃ তেঁতুল।

 (৮৪) রাজার বেটা রাম দাস খায় খোলা তার ফেলায় শাঁস।

 উত্তরঃ চালতা।

 (৮৫) ইকরের তলে তলে ভিকমতির ছানি, কোন দেশে দেখিয়াছ গাছের আগায় পানি।

 উত্তরঃ নারিকেল।

 (৮৬) হাতির দাঁত, কদম্বের পাত হয় শুধু ফুল খাও বসে মূল..

 উত্তরঃ মূলা।

 (৮৭) এক থালা সুপারী গণিতে পারে কোন ব্যাপারী।

 উত্তরঃ আকাশের তারা।

 (৮৮) সফেদ শয্যা পড়ে আছে কেউ তাতে না শোয়, ভিতর থেকে খোলাম কুচি আঙিনাতে থোয়..

 উত্তরঃ সমুদ্র।

(৮৯) সকালে চার পায়ে হাঁটে দুপুরে দুই পায়ে, সন্ধায় তিন পায়ে হাঁটে বলো তো কে যায়?

 উত্তরঃ মানুষ।

 (৯০) ইটে গুরুগুরু, বৈঠা নাগর বিনা বৈঠায় বায় সে সাগর।

 উত্তরঃ কচ্ছপ।

 (৯১) জ্বলছে তবু পুড়ছে না কোন সে প্রানী বলো তা।

 উত্তরঃ জোনাকী।

 (৯২) টুক্কা দিলে টাকাটা লাল শাকের ঐ ডাঁটাটা।

 উত্তরঃ কেন্নো।

 (৯৩) হাড়গোড় নেই কেবল মাসে। কালা কুচু জলে ভাসে।

 উত্তরঃ জোঁক।

 (৯৪) ছোট কালে লেজ হয় বড় কালে খসে বাঘের মত লাফ দেয় কুকেুরের মত বসে।

 উত্তরঃ ব্যাঙ্গ।

 (৯৫) নেই পা, চলছে চাকা তবু তারা দুই ভাই চলছে কেবল শব্দ নাহি কভু।

 উত্তরঃ দিনরাত্রি।

 (৯৬) একটুখানি জলে মাছ কিলবিল করে কারো বাবার সাধ্য নাই হাত দিয়ে তায় ধরে।

 উত্তরঃ ফুটন্ত ভাত।

 (৯৭) মেটো গোয়াল, কাঠের গাই বাঁছুর ছাড়াই দুধ পাই।

 উত্তরঃ খেঁজুর গাছ।

 (৯৮) দেয়াল আছে, ছাদও আছে এমন এক ঘর ভিতর তার প্রবেশ করার একটাও নেই দ্বার।

 উত্তরঃ মশারি।

 (৯৯) লেজ, মাথা, পাখা আছে পাখি তবুও নয়, ডানা তার মেলে দিয়ে উড়ে চলে যায়।

 উত্তরঃ উড়োজাহাজ।

 (১০০) সারা মাথায় পক্ক কেশ মাথার ঘিলু খেতে বেশ।

 উত্তরঃ তালের আঁটি।

Join Telegram

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *