5,327 Members Now! 🎉
🔥 Live Job Alerts!
Join Instant Updates →
WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

ভারতীয় সংবিধানের 25 অনুচ্ছেদ: বিবেকের স্বাধীনতা এবং ধর্মের মুক্ত পেশা, অনুশীলন এবং প্রচার

ভারতের সংবিধান: আজকে Kali Kolom সংবিধানের 25 অনুচ্ছেদ, এর ধারা এবং উপ-ধারাগুলিকে ঘনিষ্ঠভাবে দেখেছেন। ভারতীয় সংবিধানের অনুচ্ছেদ 25 ভারতীয় সংবিধানের …

Read more

Unlock FREE Subject-Wise PDFs Instantly

Join Our Telegram Channel for Daily Updates!

      JOIN NOW ➔

হিজাব নিষিদ্ধ দেশের তালিকা | বিশ্বের কোন কোন দেশে হিজাব নিষিদ্ধ?

এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে, আমরা বিশ্বের কয়েকটি দেশ দেখে নিই যেগুলি হিজাব পরা নিষিদ্ধ করেছে। যেসব দেশের হিজাব নিষিদ্ধ  কর্ণাটক হাইকোর্ট …

Read more

Unlock FREE Subject-Wise PDFs Instantly

Join Our Telegram Channel for Daily Updates!

      JOIN NOW ➔

পাইপ লাইন বা নলপথ সম্পর্কে কী জান? পাইপ লাইন বা নলপথ দিয়ে কিভাবে কাজ করা হয়?

পাইপ লাইন বা নলপথ সম্পর্কে কী জান? পাইপ লাইন বা নলপথ দিয়ে কিভাবে কাজ করা হয়? পাইপ লাইন বা নলপথ …

Read more

Unlock FREE Subject-Wise PDFs Instantly

Join Our Telegram Channel for Daily Updates!

      JOIN NOW ➔

হিজাব বিতর্ক: কী বলল কর্ণাটক হাইকোর্ট?

হিজাব বিতর্ক কর্ণাটক হাইকোর্ট হিজাবের উপর নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখার কারণে সপ্তাহব্যাপী হিজাব বিতর্কের অবসান ঘটে। আদালত বলেছে যে হিজাব ইসলামী বিশ্বাসে …

Read more

Unlock FREE Subject-Wise PDFs Instantly

Join Our Telegram Channel for Daily Updates!

      JOIN NOW ➔

কর্ণাটক হিজাবের খবর: হিজাবের রায়: কর্ণাটক হাইকোর্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাবের নিষেধাজ্ঞাকে চ্যালেঞ্জ করে পিটিশন খারিজ করেছে

হিজাবের খবর কর্ণাটক হাইকোর্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হিজাব নিষিদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করে বিভিন্ন পিটিশন খারিজ করে দিয়েছে। হাইকোর্ট তার রায়ে আরও বলেছে …

Read more

Unlock FREE Subject-Wise PDFs Instantly

Join Our Telegram Channel for Daily Updates!

      JOIN NOW ➔

ভারতীয় রেলপথকে কী কী আঞ্চলিক ভাগে ভাগ করা হয়েছে? অথবা, ভারতীয় রেলপথের সমস্যাগুলি কী কী?

ভারতীয় রেলপথকে কী কী আঞ্চলিক ভাগে ভাগ করা হয়েছে? অথবা, ভারতীয় রেলপথের সমস্যাগুলি কী কী?

পরিচালনার সুবিধার জন্য ভারতীয় রেলপথকে 17টি অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছে। এরমধ্যে ৭টি রেলপথ ব্যবস্থা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ভারতীয় রেলের এই আঞ্চলিক বিভাগ ও সদরদপ্তরগুলি হল –

[1] পূর্ব রেলপথ (কলকাতা),

[2] দক্ষিণ-পূর্ব রেলপথ (কলকাতা),

[3] উত্তর-পূর্ব রেলপথ (গোরক্ষপুর),

[4] উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলপথ (গুয়াহাটি),

[5] পশ্চিম রেলপথ (মুম্বাই),

[6] উত্তর রেলপথ (নতুন দিল্লি),

[7] দক্ষিণ রেলপথ (চেন্নাই),

[৪] মধ্য রেলপথ (মুম্বাই),

  • [9] দক্ষিণ-মধ্য রেলপথ∠ (সেকেন্দ্রাবাদ),

[10] পূর্ব-মধ্য রেলপথ (হাজিপুর),

[11] পূর্ব উপকূলীয় রেলপথ (ভুবনেশ্বর),

[12] উত্তর-মধ্য রেলপথ (এলাহাবাদ),

[13] উত্তর-পশ্চিম রেলপথ (জয়পুর),

[14] দক্ষিণ-পূর্ব-মধ্য রেলপথ (বিলাসপুর),

[15] দক্ষিণ-পশ্চিম রেলপথ (হুবলি),

[16] পশ্চিম-মধ্য রেলপথ (জব্বলপুর),

[17] মেট্রো রেলপথ (কলকাতা)

ভারতীয় রেলপথের সমস্যাগুলি–

ভারতীয় রেল ভারত নির্মাণে সাহায্য করলেও, এর    কতকগুলি সমস্যা রয়েছে।

[1] পরিবহণ সময়সাপেক্ষ: দেশের মধ্যে নানা ধরনের গেজ চালু থাকায় পণ্য এবং যাত্রী পরিবহণে অহেতুক সময় লাগে, এবং এতে পরিবহণ ব্যয়ও বেড়ে যায়।

[2] উন্নত প্রযুক্তির অভাব: ভারতীয় রেল এখনও সেভাবে আধুনিক হয়ে ওঠেনি। সিগনালিং, ট্রাক, মুখোমুখি সংঘর্ষ না হবার প্রযুক্তি ইত্যাদির অভাব রয়েছে।

[3] ওয়াগানের অভাব: পণ্য পরিবহণে প্রয়োজনমতো ওয়াগান পাওয়া যায় না। এতে ব্যবসায়ীরা রেলপথ ছেড়ে সড়কপথকে বেছে নিচ্ছে।

[4] ভাড়া ফাঁকি: ভারতীয়দের রেলের ভাড়া ফাঁকি দেওয়ার মানসিকতা আছে। তাই যে পরিমাণ যাত্রী পরিবাহিত হয় সেই পরিমাণ রোজগার রেলের হয় না, এ ছাড়া পণ্য পরিবহণেও অনেক দুর্নীতি চলে। এতে রেলের প্রকৃত আয় কমে যায়।

[5] জীবন ও সম্পত্তি সুরক্ষার অভাব: রেল দুর্ঘটনা, ট্রেনে ছিনতাই, চুরি, জীবনহানি ইত্যাদি ঘটনা যাত্রীদের সুরক্ষিত করে না। এটি একটি প্রবল সমস্যা।

[6] রেলকর্মী কম: ভারতের সর্বাধিক কর্মীযুক্ত রেল বর্তমানে কর্মীর অভাবে অনেকটা পিছিয়ে পড়ছে। একই ড্রাইভার, প্রযুক্তিবিদদের বেশি সময় ধরে পরিশ্রম করানোয় তাদের কর্মদক্ষতা হ্রাস পাচ্ছে এবং কর্ম মনোবলে ঘাটতি দেখা যাচ্ছে।

 

 ভারতীয় রেলপথের শ্রেণিবিভাগ :

দুটি লাইনের মধ্যে দূরত্ব সব রেলপথে সমান নয়। এই দূরত্বের পার্থক্য অনুযায়ী ভারতের রেলপথকে তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়—

[1] ব্রড গেজ (broad gauge ) : এক্ষেত্রে লাইনের মধ্যে দূরত্ব হয় 1.68 মিটার। ব্রড গেজ দিয়েই সর্বাধিক পরিবহণ কাজ চলে। বর্তমানে 108000 কিমি রেলপথ ট্র্যাক ব্রডগেজের অন্তর্ভুক্ত বা প্রায় 56000 কিমি দীর্ঘ রেলপথ ব্রডগেজের অন্তর্গত।

[2] মিটার গেজ (metre gauge) : এক্ষেত্রে দুটি লাইনের মধ্যে ব্যবধান হয় 1 মিটার। বর্তমানে প্রায় 4000 কিমি

রেলপথ মিটার গেজের অন্তর্ভুক্ত। এর পরিমাণ দিন দিন কমে যাচ্ছে।

[3] ন্যারো গেজ (narrow gauge) : এই পথে দুটি রেল লাইনের মধ্যে দূরত্ব থাকে প্রায় 0.76 মিটার ও 0.61 মিটার। ভারতে বর্তমানে ন্যারো গেজ রেলপথ রয়েছে প্রায় 5000 কিমি।

Unlock FREE Subject-Wise PDFs Instantly

Join Our Telegram Channel for Daily Updates!

      JOIN NOW ➔

আন্তর্জাতিক গণিত দিবস 2022: আপনি কি জানেন এই দিনে কী হয়েছিল?

আন্তর্জাতিক গণিত দিবস 2022 নভেম্বর 2019 সালে, ইউনেস্কোর 40 তম সাধারণ সম্মেলন 14 মার্চকে গণিতের আন্তর্জাতিক দিবস হিসাবে ঘোষণা করে। …

Read more

Unlock FREE Subject-Wise PDFs Instantly

Join Our Telegram Channel for Daily Updates!

      JOIN NOW ➔

Why is Madhyamik so Strict?

bangla Gk: There is strict surveillance in the secondary examination center. The rules are so strict that none of the …

Read more

Unlock FREE Subject-Wise PDFs Instantly

Join Our Telegram Channel for Daily Updates!

      JOIN NOW ➔

শবে বরাতের বা শবে কদরের নামাজের নিয়ম কানুন | বাংলা নামাজের নিয়ত, ইবাদত, ফজীলত, গুরুত্বপূর্ন আমল।

প্রকৃত অর্থে শবে বরাতের নামাজ বলে আলাদা কিছু নেই, যেহেতু এই রাতটি ইবাদত বন্দেগী করে কাটাতে হবে তাই হাদিসেই এই সমাধান দেয়া হয়েছে। আর বিশ্ব মুসলিম এই বিশেষ কিছু ইবাদত পালন করে থাকেন। হাদিসের আলোকে আমী সেগুলোর কথাই নিম্নে উল্লেখ করছি:

শবে বরাতের নামাজের নিয়ত:

বলা হয়ে থাকে- নিয়তেই বরকত। আপনি যে নামাজ পড়ার উদ্দেশ্যে দাঁড়িয়েছেন মনে মনে সেই সিদ্ধান্ত পাকা করলেই আপনার নিয়ত হয়ে যাবে। আরবি, বাংলা যে কোন ভাষাতেই নিয়ত করতে পারেন। বাংলায় নিয়ত করলে এভাবে করতে পারেন: ‘শবে বরাতের দুই রাকাত নফল নামাজ/ সালাত কিবলামুখী হয়ে পড়ছি, আল্লাহু আকবর’।

শবে বরাতের সন্ধ্যায়:

এই রাতে মাগরিব নামাজের পর হায়াতের বরকত, ঈমানের হেফাযত এবং অন্যের মুখাপেক্ষী না হওয়ার জন্য দু রকাত করে মোট ৬ রকাত নফল নামায পড়া উত্তম।

 ৬ রাকাত নফল নামাজের নিয়ম:

প্রতি রকাতে সূরা ফাতিহা এরপর যে কোন একটি সূরা পড়তে হবে। দু রকাত নামায শেষে করে সূরা ইয়াছিন বা সূরা ইফলাছ শরীফ ২১ বার তিলায়াত করতে হবে।

শবে বরাতের নফল নামাজ:

১। দুই রকাত তহিয়াতুল অযুর নামায।

নিয়মঃ প্রতি রকাতে আল হামদুলিল্লাহ ( সূরা ফাতিহা) পড়ার পর , ১ বার আয়াতুল কুরসী এবং তিন বার ক্বুলহু আল্লাহ শরীফ ( সূরা এখলাছ) ।

শবে বরাতের ফজিলত :

প্রতি ফোটা পানির বদলে সাতশত নেকী লিখা হবে।

২। দুই রকাত নফল নামায:

নিয়মঃ ১নং নামাযের মত, প্রতি রকাতে সূরা ফাতিহা পড়ার পর, ১ বার আয়াতুল কুরসী এবং ১৫ বার করে সূরা এখলাছ শরীফ, অতপর সালাম ফিরানোর পর ১২ বার দুরূদ শরীফ।

শবে বরাতের দুই রকাত নফল নামায ফজিলত:

রুজিতে রবকত, দুঃখ-কষ্ট হতে মুক্তি লাভ করবে, গুনাহ হতে মাগফিরাতের বখসিস পাওয়া যাবে।

৩। ৮ রকাত নফল নামায , দু রকাত করে পড়তে হবে।

নিয়মঃ প্রতি রকাতে সূরা ফাতিহার পর , সূরা এখলাছ ৫ বার করে। একই নিয়মে বাকি সব।

শবে বরাতের ৮ রকাত নফল নামাযের ফজীলত:

গুনাহ থেকে পাক হবে , দু’আ কবুল হবে এবং বেশী বেশী নেকী পাওয়া যাবে।

৪। ১২ রকাত নফল নামায , দু রকাত করে।

শবে বরাতের ১২ রকাত নফল নিয়ম :

প্রতি রকাতে সূরা ফাতিহার পর, ১০ বার সূরা এখলাছ এবং এই নিয়মে বাকি নামায শেষ করে , ১০ বার কলমা তওহীদ, ১০ বার কলমা তামজীদ এবং ১০ বার দুরূদ শরীফ।

৫। ১৪ রকাত নফল নামায, দু রকাত করে।

শবে বরাতের ১৪ রকাত নফল নিয়ম :

প্রতি রকাত সূরা ফাতিহার পর যে কোন একটি সূরা পড়ুন। ফযীলতঃ যে কোন দু’আ চাইলে তা কবুল হবে।

৬। চার রকাত নফল নামায, ১ সালামে পড়তে হবে।

শবে বরাতের চার রকাত নফল নামায নিয়ম:

প্রতি রকাতে সূরা ফাতিহা পর ৫০ বার সূরা এখলাছ শরীফ। ফযীলতঃ গুনাহ থেকে এমনভাবে পাক হবে যে সদ্য মায়ের গর্ভ হতে ভুমিষ্ঠ হয়েছে।

৭। ৮ রকাত নফল নামায, ১ সালামে।

 শবে বরাতের ৮ রকাত নফল নামাযের নিয়ম:

প্রতি রকাতে সূরা ফাতিহার পর ১১ বার সূরা এখলাছ শরীফ।

শবে বরাতের গুরুত্ত্বপুর্ন আমল:

হযরত আলা ইবনে হারিস ( রহমতুল্লাহি আলাইহি ) থেকে বর্ণিত, হযরত আয়িশা ( রাদিয়াল্লাহু তাআলা আনহা ) বলেন, একবার রাসূল ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ) নামাযে দাঁড়ান এবং এত দীর্ঘ সিজদা করেন যে, আমার ধারণা হয় তিনি হয়ত মৃত্যুবরণ করেছেন। আমি তখন উঠে তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নাড়া দিলাম। তখন তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলি নড়ল। যখন তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করলেন, তখন আমাকে লক্ষ্য করে বললেন, হে আয়েশা বা ও হুমাইরা! তোমার কি এ আশংকা হয়েছে যে, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল তোমার হক নষ্ট করবেন? আমি বললাম, তা নয়, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনার দীর্ঘ সিজদা দেখে আমার আশংকা হয়েছিল, আপনি মৃত্যু বরণ করেছেন কিনা। নবীজী ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ) জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কি জান এটা কোন রাত? আমি বললাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসূল ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ) ভাল জানেন। রাসূল ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ) বললেন, এটা হল অর্ধ শাবানের রাত। আল্লাহ তাআলা অর্ধ শাবানে তাঁর বান্দাদের প্রতি নজর দেন এবং ক্ষমাপ্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করেন, অনুগ্রহপ্রার্থীদের প্রতি অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষ পোষণকারীদেরকে ছেড়ে দেন তাদের অবস্থাতেই। ( বায়হাকী, ৩য় খন্ড-৩৮২পৃ )

এ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত হল, এ রাতে দীর্ঘ নফল নামাজ পড়া উত্তম, যাতে সিজদাও দীর্ঘ হবে। এছাড়াও এ রাতে কুরআন তেলাওয়াত, যিকির আযকার ইত্যাদি আমল করা যায়।

শবে বরাতের অর্থ:

শব’ ফারসি শব্দ। অর্থ রাত বা রজনী। বরাত শব্দটিও মূলে ফারসি। অর্থ ভাগ্য। দু’শব্দের একত্রে অর্থ হবে, ভাগ্য-রজনী। বরাত শব্দটি আরবি ভেবে অনেকেই ভুল করে থাকেন। কারণ ‘বরাত’ বলতে আরবি ভাষায় কোন শব্দ নেই।

যদি বরাত শব্দটি আরবি বারা’আত শব্দের অপভ্রংশ ধরা হয় তবে তার অর্থ হবে— সম্পর্কচ্ছেদ বা বিমুক্তিকরণ। কিন্তু কয়েকটি কারণে এ অর্থটি এখানে অগ্রাহ্য, মেনে নেয়া যায় না- *.১. আগের শব্দটি ফারসি হওয়ায় ‘বরাত’ শব্দটিও ফারসি হবে, এটাই স্বাভাবিক

*.২. শা’বানের মধ্যরজনীকে আরবি ভাষার দীর্ঘ পরম্পরায় কেউই বারা’আতের রাত্রি হিসাবে আখ্যা দেননি।

*.৩. রমযান মাসের লাইলাতুল ক্বাদরকে কেউ-কেউ লাইলাতুল বারা’আত হিসাবে নামকরণ করেছেন, শা‘বানের মধ্য রাত্রিকে নয়।

 

Unlock FREE Subject-Wise PDFs Instantly

Join Our Telegram Channel for Daily Updates!

      JOIN NOW ➔

বর্জ্য পদার্থ থেকে কী কী সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে? অথবা বর্জ্য পদার্থের প্রকারভেদগুলি কী কী?

দৈনন্দিন জীবনে আমরা বর্জ্য নামটা শুনে এসেছি তাই বর্জ্য কাকে বলে আমরা সবাই জানি যে দৈনন্দিন জীবনের অপ্রয়োজনীয় বা অব্যবহৃত …

Read more

Unlock FREE Subject-Wise PDFs Instantly

Join Our Telegram Channel for Daily Updates!

      JOIN NOW ➔