WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

Model Activity Task Class 10 February Part 2 2022 Geography | দশম শ্রেণী ভূগোল মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ফেব্রুয়ারি



Dear students, read your to the Kalikolom website In this post we will discuss the solutions of this year’s 10th class Geography Model Activity Task given by West Bengal Board of Secondary Education in February 2022.

PART 2 Class 10 Geography Model Activity Task Solution February 2022 | দশম শ্রেণী ভূগোল মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ফেব্রুয়ারি পার্ট 2

আজকের পোস্টে ভূগোল, মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক Class 10 February, মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 10 ভূগোল (Class 10 Model Activity Task Geography ) টি শেয়ার করলাম। যেটির মাধ্যমে তোমরা Geography Model activity class 10 প্রশ্ন উত্তর অল্প সময়ে করতে সহযোগিতা করবে। সুতরাং সময় নষ্ট না করে নীচে দেওয়া বাংলারার কোশ্চেন এর উত্তর গুলো পড়ে নাও।

Class 10 Geography Model Activity Task part 2 February 2022

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ফেব্রুয়ারি | Geography 2022 Model Task

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক

দশম শ্রেণি

ভূগোল

পূর্ণমান : ২০


১. বিকল্পগুলি থেকে ঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো :

১.১ বায়ুমণ্ডলের যে স্তরে প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল আবহাওয়া লক্ষ করা যায় সেটি হলো —

(ক) আয়নোস্ফিয়ার

(খ) স্ট্যাটোস্ফিয়ার

(গ) এক্সোস্ফিয়ার

(ঘ) টুপোস্ফিয়ার।

উত্তর :- (ঘ) টুপোস্ফিয়ার

১.২ যে বায়ুকে তুষার ভক্ষক বলা হয় তা হলো—

(ক) লু

(খ) আধি

(গ) চিনুক

(ঘ) খামসিন

উত্তর :- (গ) চিনুক

১.৩ উপক্রান্তীয় উচ্চচাপ বলয় অবস্থান করে—

(ক) ৬০°-৭০° উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষরেখার মধ্যে

(খ) ২৫°৩৫° উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষরেখার মধ্যে

(গ) ১০” ২০° উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষরেখার মধ্যে

(ঘ) ৭০°—৮০° উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষরেখার মধ্যে।

উত্তর :- (খ) ২৫°৩৫° উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষরেখার মধ্যে

২.১ বাক্যটি সত্য হলে ‘ঠিক’ এবং অসত্য হলে ‘ভুল’ লেখো:

২.১.১ কোনো নির্দিষ্ট আয়তনের বায়ুতে যে পরিমাণ জলীয় বাষ্প থাকে তাকে ঐ বায়ুর আপেক্ষিক আর্দ্রতা বলে।

উত্তর :- ঠিক

২.১.২ দক্ষিণ গোলার্ধে স্থলভাগের বিস্তার বেশি হওয়ার কারণে পশ্চিমা বায়ু অপ্রতিহত গতিতে প্রবাহিত হয়।

উত্তর :- ভুল

২.১.৩ সমুদ্রবায়ু দিনের বেলায় প্রবাহিত হয়।

উত্তর :- ঠিক

 

২.২ একটি বা দুটি শব্দে উত্তর দাও।

২.১.১ একই উন্নতাযুক্ত স্থানগুলিকে মানচিত্রে যে রেখা দ্বারা যুক্ত করা হয় তাকে কী বলে?

উত্তর :- সমোষ্ণরেখা

২.২.২ কোন যন্ত্রের সাহায্যে বায়ুর চাপ পরিমাপ করা হয়?

উত্তর :- ব্যারোমিটার

৩. নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও। ৩×৩

৩.১ কুয়াশাকে কেন অধ্যক্ষেপণ বলা হয় না?

উত্তর :- তরল অধঃক্ষেপণ হল বৃষ্টিপাত আর কঠিন অধঃক্ষেপণ হল তুষারপাত, গ্লিট বা শিলাবৃষ্টি। বেশিরভাগ অধঃক্ষেপণ বৃষ্টিপাত হিসাবে পরিচিত হলেও সব রকমের অধঃক্ষেপণই বৃষ্টিপাত নয়। জলীয়বাষ্প ঘনীভূত হয়ে ভূপৃষ্ঠে এসে না পৌঁছালে তাকে অধঃক্ষেপণ বলা হয় না। সে জন্য কুয়াশাকে অধঃক্ষেপণ বলা যায় না।

৩.২ বিশ্ব উন্নায়নের দুটি প্রভাব উল্লেখ করো।

উত্তর :- বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রভাব বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রভাবগুলি হল

বরফের গলন: সমগ্র বিশ্বের উষ্ণতা অস্বাভাবিক ভাবে বাড়ার প্রভাবে

(ক) মেরু প্রদেশের বরফ গলছে।

(খ) বরফ গলনে এশিয়ার উত্তরবাহিনী নদীগুলির বন্যাপ্রবণতা বাড়ছে।

গ) পাশ্চিম আন্টার্কটিকার বরফের চাদর প্রতিবছর ৪০০ ফুট করে ডুবছে।

সমুদ্রতলের উচ্চতা বৃদ্ধি:

(ক) গত ১০০ বছরে হিমবাহের গলনে সমুদ্রজলের উচ্চতা প্রায় ১০-২৫ সেমি বেড়েছে।

(খ) বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা এই শতাব্দীতে উচ্চতা আরও ১৫ সেমি থেকে ১ মিটার বাড়বে।

(গ) এই অবস্থায় বেশ কিছু দ্বীপ ও উপকূল সমুদ্রজলের তলায় ডুবে যাবে।

৪. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও :

কীভাবে কোনো একটি স্থানের উচ্চতা সেই অঞ্চলের বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রাকে প্রভাবিত করে।

উত্তর :- কোন একটি স্থানের উচ্চতা সেই অঞ্চলের বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা কে নিম্নলিখিত উপায়ে প্রভাবিত করে – 



1. উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে গড়ে ১,০০০ মিটার উচ্চতা বৃদ্ধিতে প্রায় ১১৪.৪০ মিলিবার বায়ুর চাপ কমে।

2. নীচের বায়ুমণ্ডলের ঘনত্ব বেশি হওয়ায় বায়ুর চাপ বেশি। তাই উচ্চতা বৃদ্ধিতে বায়ুর চাপ হ্রাস পায়।

3. পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে দূরত্ব বৃদ্ধিতে অভিকর্ষজ আকর্ষণ কমায় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা বাড়ার সাথে বায়ুর চাপ কমতে থাকে।

৫. নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও :

চিত্রসহ উন্নতার তারতম্যের ভিত্তিতে বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন স্তরের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।

উত্তর :- উষ্ণতা হ্রাস বৃদ্ধির ভিত্তিতে বায়ুমণ্ডলের স্তরবিন্যাস :উষ্ণতার হ্রাসবৃদ্ধির উপর ভিত্তি করে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলকে নিম্নলিখিত ৬টি ভাগে ভাগ করা হয়। যথা:

ট্রপোস্ফিয়ার: এটি বায়ুমণ্ডলের নিম্নস্তর। ভূপৃষ্ঠ থেকে ট্রপোস্ফিয়ারের উচ্চতা নিরক্ষীয় প্রদেশে ১৮ কিমি এবং দুই মেরুতে ৮ কিমি হয়। টুপোস্ফিয়ারের উর্ধ্বে প্রায় ৩ কিমি উচ্চতা পর্যন্ত উষ্ণতার হ্রাস বা বৃদ্ধি না ঘটা স্তরটিকে ট্রপোপজ বলে।

স্ট্যাটোস্ফিয়ার : ট্রপোপজের ঊর্ধ্বে ৫০ কিমি উষ্ণতা পর্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলকে স্ট্যাটোস্ফিয়ার বলে। স্ট্র্যাটোস্ফিয়ারে উচ্চতা বৃদ্ধিতে উষ্ণতা বৃদ্ধি পায়। ট্রপোপজের -৮০° সে. উয়তা বেড়ে স্ট্যাটোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বে ৪°সে. হয়.৫ এই স্তরে বায়ুপ্রবাহ, জলীয় বাষ্প, মেঘ না থাকায় এই স্তরকে শান্তমণ্ডল বলে। দ্রুতগামী জেট বিমান এই স্তরে চলাচল করে।

বায়ুমণ্ডলের স্তরবিন্যাস
এই ছবিটা পেন্সিল এঁকে নিতে হবে।

মেসোস্ফিয়ার: স্ট্রাটোপজের ঊর্ধ্বে ৮০ কিমি উচ্চতা পর্যন্ত অংশকে মেসোস্ফিয়ার বলে।

উচ্চতা বৃদ্ধিতে উষ্ণতা হ্রাস পায়। ৮০ কিমি উচ্চতায় এই স্তরে বায়ুমণ্ডলের সর্বনিম্ন উন্নতা হয় -১০০° সে.। মেসোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বাংশে কিছুদুর পর্যন্ত স্থির উষ্ণতাযুক্ত স্তরকে মেসোপজ বলে।

থামোস্ফিয়ার বা আয়নোস্ফিয়ার : মেসোপজের উর্ধ্বে ৫০০ কিমি উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চলকে থামোস্ফিয়ার বলে। এই স্তরের নীচের অংশের বায়ু আয়নিত অবস্থায় থাকায় একে আয়নোস্ফিয়ার বলে। এখানে বায়ুর ঘনত্ব অত্যন্ত কম। উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে উষ্ণতা দ্রুত হারে বাড়ে ৩৫০ কিমি উচ্চতায় উষ্ণতা বেড়ে দাঁড়ায় ১২০০°সে.।

বায়ুকণা পরমাণুতে পরিণত হওয়ায় শক্তিশালী ইলেকট্রন ও প্রোটনের সংস্পর্শে বেরিয়ে আসা আলোকরশ্মিকে সুমেরুতে অরোরা বোরিয়ালিস বা সুমেরুপ্রভা এবং কুমেরুতে অরোরা অস্ট্রালিস বা কুমেরুপ্রভা বলে।

এক্সোস্ফিয়ার : আয়নোস্ফিয়ারের উর্ধ্বে ৫০০-৭৫০ কিমি উচ্চতা পর্যন্ত স্তরকে এক্সোস্ফিয়ার বলে।

এই স্তরে আণবিক অক্সিজেন, হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাসের প্রাধান্য দেখা যায়। এই স্তরের উচ্চতা বৃদ্ধির সাথে উষ্ণতা ১২০০-১৬০০°সে. পর্যন্ত হয়, যদিও বাতাসের ঘনত্ব কম থাকায় এই উষ্ণতা অনুভব করা যায় না।

ম্যাগনেটোস্ফিয়ার : এক্সোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্বাংশকে ম্যাগনেটোস্ফিয়ার বলে। এটিই বায়ুমণ্ডলের উর্ধবতম স্তর তথা পৃথিবীর শেষ সীমা। সৌর বায়ু থেকে নির্গত ইলেকট্রন ও প্রোটন দ্বারা গঠিত চৌম্বকক্ষেতর বায়ুমণ্ডলকে বেষ্টন করে আছে বলে এই স্তরকে ম্যাগনেটোস্ফিয়ার বলে। এই স্তরের নীচে পারমাণবিক অক্সিজেন, মাঝে হিলিয়াম এবং উর্ধ্বে হাইড্রোজেন গ্যাসের প্রাধান্য দেখা যায়। নিরক্ষীয় অঞ্চলের সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৩,০০০ কিমি এবং ১৬,০০০ কিমি উচ্চতার দুটি ঘন বলয়যুক্ত ম্যাগনেটোপজকে ভ্যান অ্যালেন বিকিরণ বলয় বলে।


About the Author

Aftab Rahaman

AFTAB RAHAMAN

I am Aftab Rahaman, the founder of KaliKolom.com. For over 10 years, I have been writing simple and informative articles on current affairs, history, and competitive exam preparation for students. My goal is not just studying, but making the process of learning enjoyable. I hope my writing inspires you on your journey to knowledge.

📌 Follow me: