WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট এর দরখাস্ত পঞ্চায়েত



Digital বোর্ড: বিষয়বস্তু ✦ show

স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেটের জন্য পঞ্চায়েতের মাধ্যমে আবেদন করার পদ্ধতি

  • মূল পয়েন্ট:
  • স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট (ডোমিসাইল সার্টিফিকেট) পশ্চিমবঙ্গে স্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে প্রমাণ করে।
  • গ্রামীণ এলাকায় পঞ্চায়েত আবেদন যাচাইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • আবেদন অনলাইন বা অফলাইনে করা যায়, পঞ্চায়েত অফিসে অফলাইন আবেদন জমা দেওয়া যায়।
  • প্রয়োজনীয় নথি: পরিচয় প্রমাণ, বয়স প্রমাণ, বাসস্থান প্রমাণ এবং ছবি।
  • সার্টিফিকেট সাধারণত ৭ কার্যদিবসের মধ্যে ইস্যু হয় এবং এটি আজীবন বৈধ।

আবেদনের জন্য কী করবেন

পশ্চিমবঙ্গে স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট পেতে আপনি অনলাইন বা অফলাইনে আবেদন করতে পারেন। গ্রামীণ এলাকায় পঞ্চায়েতের মাধ্যমে অফলাইন আবেদন সহজ। প্রথমে নিশ্চিত করুন যে আপনি যোগ্য কিনা (যেমন, ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে পশ্চিমবঙ্গে বসবাস বা সম্পত্তির মালিকানা)। তারপর প্রয়োজনীয় নথি সংগ্রহ করুন, যেমন পরিচয়পত্র, জন্ম সার্টিফিকেট এবং বাসস্থানের প্রমাণ। গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের কাছ থেকে একটি বাসস্থান সার্টিফিকেট নেওয়া উচিত।

অনলাইন বা অফলাইন পদ্ধতি

  • অনলাইন: ই-ডিস্ট্রিক্ট পোর্টালে গিয়ে নিবন্ধন করুন, ফর্ম পূরণ করুন এবং নথি আপলোড করুন। গ্রামীণ এলাকায়, পঞ্চায়েত যাচাইয়ে সহায়তা করে।
  • অফলাইন: পঞ্চায়েত অফিস বা স্থানীয় সিএসসি (তথ্য-মিত্র কেন্দ্র) থেকে ফর্ম নিন, পূরণ করে নথি সহ জমা দিন। পঞ্চায়েত আবেদনটি ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসার (বিডিও)-এর কাছে পাঠায়।

আবেদনের অবস্থা এবং সার্টিফিকেট সংগ্রহ

আবেদন জমা দেওয়ার পর, ই-ডিস্ট্রিক্ট পোর্টালে ১৬-সংখ্যার অ্যাপ্লিকেশন আইডি (AIN) দিয়ে অবস্থা দেখুন। সার্টিফিকেট অনুমোদিত হলে, পোর্টাল থেকে ডাউনলোড করুন বা পঞ্চায়েত অফিস থেকে সংগ্রহ করুন।


পশ্চিমবঙ্গে পঞ্চায়েতের মাধ্যমে স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেটের জন্য আবেদনের বিস্তারিত নির্দেশিকা

পশ্চিমবঙ্গে স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট, যা সাধারণত ডোমিসাইল সার্টিফিকেট বা লোকাল রেসিডেন্স সার্টিফিকেট নামে পরিচিত, একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা রাজ্যে আপনার স্থায়ী বাসিন্দা হিসেবে পরিচয় প্রমাণ করে। এটি শিক্ষা, চাকরি, সরকারি প্রকল্প বা অন্যান্য সুবিধার জন্য প্রয়োজন হতে পারে। গ্রামীণ এলাকায়, গ্রাম পঞ্চায়েত আবেদন প্রক্রিয়া এবং যাচাইকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিচে এই সার্টিফিকেটের জন্য পঞ্চায়েতের মাধ্যমে আবেদন করার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হল।

যোগ্যতার মানদণ্ড

স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে নিম্নলিখিত শর্তগুলির মধ্যে একটি পূরণ করতে হবে:

  • আপনি পশ্চিমবঙ্গে কমপক্ষে ১৫ বছর ধরে বসবাস করছেন।
  • আপনার পশ্চিমবঙ্গে স্থায়ী সম্পত্তি (জমি বা বাড়ি) রয়েছে, এমনকি যদি আপনি বর্তমানে রাজ্যে না থাকেন।
  • আপনি একজন মহিলা যিনি পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দার সঙ্গে বিবাহিত, যদিও আপনি মূলত এই রাজ্যের নন।

প্রয়োজনীয় নথি

আবেদনের সঙ্গে নিম্নলিখিত নথি জমা দিতে হবে:

নথির ধরনগ্রহণযোগ্য নথি
পরিচয় প্রমাণপ্যান কার্ড, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ভোটার আইডি কার্ড (ইপিক), রেশন কার্ড, সরকারি আইডি কার্ড
বয়স প্রমাণদশম শ্রেণির স্কুল সার্টিফিকেট, জন্ম সার্টিফিকেট
বাসস্থান প্রমাণজমির দলিল (খতিয়ান) বা ভাড়ার রসিদের ফটোকপি, আবাসিক জমির প্রমাণ, সাব-ডিভিশনাল অফিসার (এসডিও) কর্তৃক জারি করা আবাসিক সার্টিফিকেট
বিবাহ সার্টিফিকেটপশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দার সঙ্গে বিবাহিত মহিলাদের জন্য (প্রযোজ্য হলে)
ছবিএকটি সত্যায়িত পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি

পঞ্চায়েত-সম্পর্কিত নথি: গ্রামীণ এলাকায় আবেদনের জন্য গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের কাছ থেকে একটি সার্টিফিকেট প্রয়োজন হতে পারে, যা আপনার এলাকায় বসবাসের প্রমাণ দেয়।

পশ্চিমবঙ্গ সরকার
স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট আবেদন ফর্ম

১. আবেদনকারীর নাম: ________________
২. পিতা/স্বামীর নাম: _____________
৩. স্থায়ী ঠিকানা: _______________
গ্রাম: পঞ্চায়েত: __
ব্লক: জেলা: _____
৪. বয়স: জন্ম তারিখ: ____
৫. পশ্চিমবঙ্গে বসবাসের সময়কাল: বছর
৬. সম্পত্তির বিবরণ (যদি থাকে): ___

৭. জমা দেওয়া নথি:

  • পরিচয় প্রমাণ: ____________
  • বয়স প্রমাণ: _____________
  • বাসস্থান প্রমাণ: _________
  • গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের সার্টিফিকেট: হ্যাঁ/না
    ৮. আবেদনকারীর স্বাক্ষর: ________
    তারিখ: ___________________

দ্রষ্টব্য: সমস্ত নথির ফটোকপি সত্যায়িত হতে হবে।

Application Form

Application form for Domicile Certificate West Bengal

আবেদন প্রক্রিয়া

আপনি স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেটের জন্য অনলাইন বা অফলাইনে আবেদন করতে পারেন। গ্রামীণ এলাকায় পঞ্চায়েতের মাধ্যমে অফলাইন আবেদন বেশি প্রচলিত।

অনলাইন আবেদন
  1. ই-ডিস্ট্রিক্ট পোর্টালে যান।
  2. যদি নিবন্ধিত না হন, তবে “নতুন নিবন্ধন” ক্লিক করে ব্যক্তিগত বিবরণ, লগইন শংসাপত্র এবং ওটিপি দিয়ে নিবন্ধন সম্পূর্ণ করুন।
  3. আপনার শংসাপত্র ব্যবহার করে লগইন করুন।
  4. “সার্ভিসের জন্য আবেদন” বিভাগে গিয়ে “লোকাল রেসিডেন্স (ডোমিসাইল) সার্টিফিকেট” নির্বাচন করুন।
  5. আবেদন ফর্মে নাম, ঠিকানা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় বিবরণ পূরণ করুন।
  6. সমস্ত প্রয়োজনীয় নথির স্ক্যান করা কপি (পরিচয় প্রমাণ, বয়স প্রমাণ, বাসস্থান প্রমাণ ইত্যাদি) আপলোড করুন।
  7. আবেদন ফর্ম জমা দিন।
  8. অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে প্রযোজ্য ফি (যদি থাকে) প্রদান করুন। দ্রষ্টব্য: সার্ভিসটি বিনামূল্যে, তবে সিএসসি-তে মুদ্রণ বা স্ক্যানিংয়ের জন্য সামান্য চার্জ থাকতে পারে।

পঞ্চায়েতের ভূমিকা: গ্রামীণ এলাকায়, আবেদনটি যাচাইয়ের জন্য ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসার (বিডিও)-এর কাছে পাঠানো হয়। বিডিও গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের সঙ্গে পরামর্শ করে আপনার বাসস্থান যাচাই করতে পারে।



অফলাইন আবেদন
  1. আবেদন ফর্ম সংগ্রহ করুন নিম্নলিখিত অফিস থেকে:
  • গ্রাম পঞ্চায়েত অফিস
  • তহসিলদারের অফিস
  • সাব-ডিভিশনাল অফিস (এসডিও)
  • জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের অফিস
  • রাজস্ব বিভাগের অফিস
  • নিকটবর্তী সিটিজেন সার্ভিস সেন্টার (সিএসসি) বা তথ্য-মিত্র কেন্দ্র
  1. আবেদন ফর্মে আপনার ব্যক্তিগত বিবরণ পূরণ করুন।
  2. প্রয়োজনীয় নথি (উপরে উল্লিখিত) সংযুক্ত করুন।
  3. সম্পূর্ণ আবেদন ফর্ম এবং নথি পঞ্চায়েত অফিসে বা নির্ধারিত অফিসে জমা দিন।
  4. পঞ্চায়েত আপনার বিবরণ যাচাই করে আবেদনটি ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসার (বিডিও)-এর কাছে পাঠাবে।

পঞ্চায়েতের ভূমিকা: অফলাইন আবেদনে, গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানকে আপনার বাসস্থান নিশ্চিত করে একটি সার্টিফিকেট প্রদান করতে হতে পারে। এই সার্টিফিকেট আবেদনের সঙ্গে জমা দেওয়া প্রয়োজন।

আবেদন প্রক্রিয়াকরণ এবং অনুমোদন

  • গ্রামীণ এলাকার জন্য (পঞ্চায়েতের সম্পৃক্ততা):
  • আবেদনটি প্রথমে ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসার (বিডিও)-এর কাছে পাঠানো হয়।
  • বিডিও গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান বা অন্যান্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে পরামর্শ করে আপনার বাসস্থান যাচাই করে।
  • আবেদনটি তারপর এক্সিকিউটিভ অফিসার (ইও)-এর কাছে অফলাইন কোয়েরির জন্য পাঠানো হয়।
  • ইও-এর পর্যালোচনার পর, আবেদনটি সাব-ডিভিশনাল অফিসার (এসডিও)-এর কাছে ফিরে যায়।
  • কিছু ক্ষেত্রে, চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম)-এর কাছে পাঠানো হতে পারে।
  • অনুমোদিত হলে, সার্টিফিকেট ডিজিটালভাবে স্বাক্ষরিত হয় এবং ই-ডিস্ট্রিক্ট পোর্টাল থেকে ডাউনলোড করা যায়।
  • প্রক্রিয়াকরণের সময়: আবেদন জমা দেওয়ার পর সাধারণত ৭ কার্যদিবসের মধ্যে সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়।

আবেদনের অবস্থা ট্র্যাক করা

আপনার আবেদনের অবস্থা অনলাইনে দেখতে পারেন:

  • ই-ডিস্ট্রিক্ট পোর্টালে লগইন করুন।
  • “অবস্থা দেখুন” ক্লিক করে “ট্র্যাক অ্যাপ্লিকেশন” নির্বাচন করুন।
  • আপনার ১৬-সংখ্যার অ্যাপ্লিকেশন আইডেন্টিফিকেশন নম্বর (AIN) লিখুন।
  • বিকল্পভাবে, (wb edist <১৬-সংখ্যার AIN>) ফরম্যাটে এসএমএস পাঠান ১৬৬ বা ৫১৯৬৯ নম্বরে।

সার্টিফিকেট ডাউনলোড বা সংগ্রহ

  • অনলাইন ডাউনলোড:
  • ই-ডিস্ট্রিক্ট পোর্টালে লগইন করুন।
  • “অনুমোদিত আবেদন” ক্লিক করুন।
  • “লোকাল রেসিডেন্স (ডোমিসাইল) সার্টিফিকেট” সার্ভিস নির্বাচন করুন।
  • আবেদন নম্বর লিখে ডিজিটালভাবে স্বাক্ষরিত সার্টিফিকেট ডাউনলোড করুন।
  • অফলাইন সংগ্রহ:
  • অফলাইনে আবেদন করলে, আপনি যে অফিসে আবেদন জমা দিয়েছেন (যেমন, পঞ্চায়েত অফিস, এসডিও অফিস) সেখান থেকে সার্টিফিকেট সংগ্রহ করুন।

বৈধতা এবং ফি

  • বৈধতা: স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট (ডোমিসাইল সার্টিফিকেট) আজীবন বৈধ।
  • ফি:
  • সার্ভিসটি বিনামূল্যে।
  • সিটিজেন সার্ভিস সেন্টার (সিএসসি)-তে আবেদন করলে মুদ্রণ এবং স্ক্যানিংয়ের জন্য সামান্য ফি দিতে হতে পারে:
    • এক পৃষ্ঠার কালো-সাদা মুদ্রণ এবং এক পৃষ্ঠা স্ক্যানিংয়ের জন্য ২০ টাকা।
    • অতিরিক্ত চার্জ: প্রতি অতিরিক্ত কালো-সাদা পৃষ্ঠার জন্য ৫ টাকা, প্রতি অতিরিক্ত রঙিন পৃষ্ঠার জন্য ১০ টাকা, প্রতি পৃষ্ঠা স্ক্যানিংয়ের জন্য ৫ টাকা।

অতিরিক্ত তথ্য

  • পঞ্চায়েতের ভূমিকা: গ্রামীণ এলাকায়, পঞ্চায়েত আবেদন যাচাইয়ে গুরুত্বপূর্ণ। গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানকে আপনার বাসস্থান নিশ্চিত করে একটি সার্টিফিকেট প্রদান করতে হতে পারে, যা আবেদনের সঙ্গে জমা দেওয়া প্রয়োজন।
  • সিটিজেন সার্ভিস সেন্টার (সিএসসি): অনলাইনে আবেদন করতে অসুবিধা হলে, নিকটবর্তী সিএসসি (তথ্য-মিত্র কেন্দ্র) পরিদর্শন করুন। অপারেটর আপনাকে ফর্ম পূরণ এবং অনলাইনে জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে সহায়তা করবে।
  • অফিসিয়াল উৎস: আরও তথ্যের জন্য, ই-ডিস্ট্রিক্ট পোর্টাল দেখুন বা আপনার স্থানীয় পঞ্চায়েত অফিসে যোগাযোগ করুন।

সাধারণ সমস্যা এবং সমাধান

সমস্যাসমাধান
গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান সার্টিফিকেট দিতে অস্বীকার করেনস্থানীয় বিডিও অফিসে যোগাযোগ করুন এবং সমস্যাটি জানান।
অনলাইন পোর্টালে লগইন সমস্যা“পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন” বিকল্প ব্যবহার করুন বা সিএসসি-তে সহায়তা নিন।
নথি প্রত্যাখ্যান করা হয়নিশ্চিত করুন যে সমস্ত নথি সত্যায়িত এবং সঠিক ফরম্যাটে আছে।

স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট এর দরখাস্ত পঞ্চায়েত

আচ্ছা, স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট (Permanent Resident Certificate) এর আবেদন পত্র তৈরি করতে যা করতে হয তার একটি উদাহরণ দিতে পারি।

স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট এর জন্য আবেদন পত্র পঞ্চায়েতে জমা দিতে হয। আবেদন পত্রের একটি নমুনা দেখতে নিচের মতো হতে পারে:

স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট এর দরখাস্ত পঞ্চায়েত

গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান,
[গ্রাম পঞ্চায়েতের নাম],
[গ্রামের নাম],
[ব্লকের নাম],
[জেলার নাম],
পশ্চিমবঙ্গ

তারিখ: [আবেদনের তারিখ, যেমন ১৩ মে ২০২৫]

বিষয়: স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট প্রদানের জন্য আবেদন

মাননীয় গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান,

বিনীতভাবে জানাচ্ছি যে, আমি [আপনার পূর্ণ নাম], [পিতা/মাতা/স্বামীর নাম]-এর [পুত্র/কন্যা/স্বামী], [আপনার সম্পূর্ণ ঠিকানা, যেমন গ্রাম, পঞ্চায়েত, ব্লক, জেলা], পশ্চিমবঙ্গের একজন স্থায়ী বাসিন্দা। আমি [উদ্দেশ্য, যেমন শিক্ষা/চাকরি/সরকারি সুবিধা/অন্যান্য] এর জন্য স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেটের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছি।

আমি গত [বছরের সংখ্যা, যেমন ২০ বছর] ধরে পশ্চিমবঙ্গে স্থায়ীভাবে বসবাস করছি এবং আমার বাসস্থানের প্রমাণ এই আবেদনের সাথে সংযুক্ত করছি। আবেদনের সমর্থনে নিম্নলিখিত নথিগুলির সত্যায়িত কপি জমা দিচ্ছি:

  1. পরিচয় প্রমাণ: [যেমন, ভোটার আইডি কার্ড/আধার কার্ড]
  2. বয়স প্রমাণ: [যেমন, জন্ম সার্টিফিকেট/দশম শ্রেণির সার্টিফিকেট]
  3. বাসস্থান প্রমাণ: [যেমন, জমির দলিল/বিদ্যুৎ বিল]
  4. পাসপোর্ট সাইজের ছবি: ১ কপি (সত্যায়িত)

অতএব, আপনার নিকট বিনীত অনুরোধ, আমার আবেদনটি বিবেচনা করে স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট জারির জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। এতে আমি চিরকৃতজ্ঞ থাকব।

ধন্যবাদান্তে,
[আপনার পূর্ণ নাম]
[স্বাক্ষর]
যোগাযোগ নম্বর: [আপনার ফোন নম্বর]
ইমেল (যদি থাকে): [আপনার ইমেল ঠিকানা]


এই দরখাস্তটি সঠিক ফরম্যাটে লিখে আপনার স্থানীয় পঞ্চায়েতে জমা দেওয়া যাবে।

প্রধান অতিথির আমন্ত্রণ পত্র
স্থায়ী বাসিন্দা সার্টিফিকেট দরখাস্ত লেখার নিয়ম
ইনকাম সার্টিফিকেট এর দরখাস্ত পঞ্চায়েত
ইনকাম সার্টিফিকেটের দরখাস্ত লেখার নিয়ম

About the Author

Aftab Rahaman

AFTAB RAHAMAN

I am Aftab Rahaman, the founder of KaliKolom.com. For over 10 years, I have been writing simple and informative articles on current affairs, history, and competitive exam preparation for students. My goal is not just studying, but making the process of learning enjoyable. I hope my writing inspires you on your journey to knowledge.

📌 Follow me: