Physical Address
304 North Cardinal St.
Dorchester Center, MA 02124
Physical Address
304 North Cardinal St.
Dorchester Center, MA 02124
Chapter.12
পূর্ণমান: 15 | প্রতিটি প্রশ্নের মান: ১
১. ‘অদল-বদল’ গল্পটি কে বাংলায় তরজমা করেছেন?
উত্তর: পান্নালাল প্যাটেলের লেখা ‘অদল-বদল’ গল্পটির বাংলা তরজমা করেছেন অর্ঘ্যকুসুম দত্তগুপ্ত।
২. ‘আদল-বদল’ কবিতার লেখক কে?
উত্তর: ‘আদল-বদল’ কবিতার লেখক অরুণকুমার দেবগুপ্ত।
৩. কবিতার কেন্দ্রীয় চরিত্রের নাম কী?
উত্তর: কবিতার কেন্দ্রীয় চরিত্রের নাম ইশ্বর।
৪. কবিতার প্রধান থিম কী?
উত্তর: কবিতার প্রধান থিম সম্পর্কের পরিবর্তন ও পারিবারিক দায়িত্ব।
৫. ইশ্বর তার পরিবারের জন্য কী করে?
উত্তর: ইশ্বর তার পরিবারের জন্য কাজ করে ও দায়িত্ব পালন করে।
৬. কবিতায় গ্রামীণ জীবন কীভাবে তুলে ধরা হয়?
উত্তর: কবিতায় গ্রামীণ জীবন কৃষি ও পরিবারের গতিশীলতার মাধ্যমে তুলে ধরা হয়।
৭. “আদল-বদল” শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: “আদল-বদল” শব্দের অর্থ সম্পর্কের পরিবর্তন বা বিনিময়।
৮. কবিতায় সমাজের প্রত্যাশা কীভাবে দেখানো হয়?
উত্তর: সমাজের প্রত্যাশা গল্পের মাধ্যমে ইশ্বরের জীবন দিয়ে দেখানো হয়।
৯. ইশ্বরের পরিবারে কতজন সদস্যের উল্লেখ আছে?
উত্তর: ইশ্বরের পরিবারে সদস্য সংখ্যা কবিতায় স্পষ্ট নয়।
১০. কবিতায় কোনো ধর্মীয় উপদেশ আছে কি?
উত্তর: কবিতায় কোনো ধর্মীয় উপদেশের উল্লেখ নেই।
১১. কবিতার শেষাংশে ইশ্বরের পরিবারের অবস্থা কী?
উত্তর: কবিতার শেষাংশে ইশ্বরের পরিবারের অবস্থা উল্লেখ নেই।
১২. ইশ্বরের কাজের ফলাফল কী?
উত্তর: ইশ্বরের কাজের ফলাফল কবিতায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ নেই।
১৩. কবিতায় পঞ্চমাংশে কী চিত্র আছে?
উত্তর: পঞ্চমাংশে পরিবারের চিত্র ব্যবহৃত হয়েছে।
১৪. কবিতার মূল উদ্দেশ্য কী?
উত্তর: কবিতার মূল উদ্দেশ্য সমাজের প্রতিফলন করা।
১৫. ইশ্বরের স্ত্রীর নাম কবিতায় আছে কি?
উত্তর: ইশ্বরের স্ত্রীর নাম কবিতায় উল্লেখ নেই।
১. “আদল-বদল” কবিতার প্রধান থিম কী এবং এটি কীভাবে তুলে ধরা হয়?
উত্তর: কবিতার প্রধান থিম সম্পর্কের পরিবর্তন ও পারিবারিক দায়িত্ব। এটি ইশ্বরের জীবনের মাধ্যমে গ্রামীণ পরিবারের গতিশীলতা ও সমাজের প্রত্যাশা দেখিয়ে তুলে ধরা হয়, যা গল্পের মাধ্যমে গভীরভাবে প্রকাশ পায়।
২. ইশ্বর কবিতায় কী ধরনের চরিত্র হিসেবে উপস্থাপিত?
উত্তর: ইশ্বর কবিতায় দায়িত্বশীল চরিত্র হিসেবে উপস্থাপিত। সে তার পরিবারের জন্য কঠোর পরিশ্রম করে, সমাজের চাপ সহ্য করে এবং পরিবারের কল্যাণের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করে, যা তার ব্যক্তিত্বকে গভীর করে।
৩. কবিতায় গ্রামীণ জীবনের কোনো দিক তুলে ধরা হয়েছে?
উত্তর: কবিতায় গ্রামীণ জীবনের কৃষি ও পরিবার-কেন্দ্রিক জীবনশৈলী তুলে ধরা হয়। ইশ্বরের কাজ ও পরিবারের দায়িত্ব গ্রামীণ সমাজের সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক চাপকে প্রতিফলিত করে।
৪. “আদল-বদল” শব্দটির কবিতার সাথে সম্পর্ক কী?
উত্তর: “আদল-বদল” শব্দটি কবিতায় সম্পর্কের পরিবর্তন বোঝায়। ইশ্বরের জীবনে পরিবারের দায়িত্ব ও সমাজের প্রত্যাশার মধ্যে সংঘর্ষ এবং সমন্বয়ের মাধ্যমে এই ধারণা প্রকাশ পায়।
৫. কবিতায় ইশ্বরের পরিবারের গতিশীলতা কীভাবে দেখানো হয়?
উত্তর: ইশ্বরের পরিবারের গতিশীলতা তার কাজের মাধ্যমে দেখানো হয়। সে পরিবারের জন্য পরিশ্রম করে, যা গ্রামীণ জীবনের দায়িত্ব ও সমাজের প্রত্যাশার সঙ্গে সংযুক্ত, যা গল্পকে গভীর করে।
৬. কবিতায় সমাজের প্রত্যাশা ইশ্বরের উপর কী প্রভাব ফেলে?
উত্তর: সমাজের প্রত্যাশা ইশ্বরের উপর চাপ সৃষ্টি করে। তাকে পরিবারের ভরণপোষণের জন্য অতিরিক্ত কাজ করতে হয়, যা তার জীবনকে কঠিন করে তোলে এবং দায়িত্ববোধ বাড়ায়।
৭. কবিতার পঞ্চমাংশে চিত্রের ভূমিকা কী?
উত্তর: পঞ্চমাংশে পরিবারের চিত্র ব্যবহৃত হয়, যা ইশ্বরের দায়িত্ব ও সংযোগকে প্রতিফলিত করে। এটি গ্রামীণ জীবনের স্নেহ ও কঠিনাইয়ের একটি দৃশ্যমান প্রতীক।
৮. কবিতার শেষাংশে ইশ্বরের জীবনের কী অবস্থা ফলাফল হয়?
উত্তর: কবিতার শেষাংশে ইশ্বরের জীবনের ফলাফল স্পষ্ট নয়। তবে তার দায়িত্বশীলতা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে পরিবারের ভবিষ্যৎ নির্দিষ্ট হয়, যা গভীর চিন্তা উৎপাদন করে।
৯. কবিতার মাধ্যমে লেখক কী বোঝাতে চেয়েছেন?
উত্তর: লেখক সমাজের প্রতিফলন ও পরিবারের সম্পর্কের গতিশীলতা বোঝাতে চেয়েছেন। ইশ্বরের জীবন দিয়ে গ্রামীণ জীবনের কঠিনাই ও সামাজিক চাপকে তুলে ধরা হয়।
১০. কবিতায় ইশ্বরের স্ত্রী বা সন্তানের উল্লেখ কেন নেই?
উত্তর: ইশ্বরের স্ত্রী বা সন্তানের উল্লেখ না থাকার কারণ হয়তো লেখক তার দায়িত্বকে কেন্দ্রে রেখেছেন। পরিবারের সাধারণ প্রতীক হিসেবে চরিত্রকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
১. “আদল-বদল” কবিতায় ইশ্বরের চরিত্র বিশ্লেষণ করে তার গ্রামীণ জীবনের প্রতিফলন ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: “আদল-বদল” কবিতায় ইশ্বর একটি দায়িত্বশীল ও পরিশ্রমী চরিত্র হিসেবে উপস্থাপিত। সে তার পরিবারের ভরণপোষণের জন্য কঠোর পরিশ্রম করে, যা গ্রামীণ জীবনের অর্থনৈতিক চাপ ও সামাজিক দায়িত্বকে প্রতিফলিত করে। তার জীবনে সমাজের প্রত্যাশা ও পরিবারের প্রতি স্নেহের সংঘর্ষ দেখা যায়, যা গ্রামীণ সম্প্রদায়ের জটিলতাকে তুলে ধরে। ইশ্বরের কাজ ও নিস্পৃহ মনোভাব গ্রামীণ জীবনের সরলতা ও কঠিনাইয়ের সমন্বয়কে প্রকাশ করে। লেখক তার মাধ্যমে গ্রামীণ মানুষের নিরলস পরিশ্রম ও সংসারের প্রতি ভালোবাসাকে চিত্রিত করেছেন। এই চরিত্র গ্রামীণ জীবনের বাস্তবতা ও সামাজিক চাপের একটি প্রতীক হিসেবে কাজ করে।
২. “আদল-বদল” কবিতার মাধ্যমে লেখক সমাজের কোনো দিক উপস্থাপন করেছেন, তা রচনার মাধ্যমে ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: “আদল-বদল” কবিতার মাধ্যমে লেখক অরুণকুমার দেবগুপ্ত গ্রামীণ সমাজের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক উপস্থাপন করেছেন। ইশ্বরের জীবনের মাধ্যমে সমাজের পরিবার-কেন্দ্রিক দায়িত্ব ও অর্থনৈতিক চাপ ফুটে ওঠে। গ্রামীণ জীবনে কৃষি ও পরিশ্রমের গুরুত্ব, সেইসath সামাজিক প্রত্যাশার কঠিনাই তুলে ধরা হয়। লেখক গল্পের মাধ্যমে দেখান, কীভাবে মানুষ পরিবারের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করে, তবে ফলাফল স্পষ্ট নয়। এটি সমাজের জটিল সম্পর্ক ও পরিবর্তনশীলতাকে রূপ দেয়। কবিতা গ্রামীণ জীবনের সংস্কৃতি ও সংগ্রামের একটি প্রতিচ্ছবি হিসেবে কাজ করে।
৩. কবিতায় “আদল-বদল” শব্দটির গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো এবং এর সাথে ইশ্বরের জীবনের সম্পর্ক ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: “আদল-বদল” শব্দটি কবিতার কেন্দ্রীয় ধারণা, যা সম্পর্কের পরিবর্তন বা বিনিময়কে নির্দেশ করে। ইশ্বরের জীবনে এটি তার পরিবারের জন্য দায়িত্ব গ্রহণ ও সমাজের প্রত্যাশার মধ্যে সংঘর্ষ হিসেবে প্রকাশ পায়। সে কাজের মাধ্যমে পরিবারের জীবনকে স্থিতিশীল করার চেষ্টা করে, তবে ফলাফল অজানা থাকে। শব্দটি গ্রামীণ জীবনের জটিল সম্পর্ক ও পরিবর্তনের প্রতীক। ইশ্বরের নিস্পৃহতা ও পরিশ্রম এই “বদল”-এর অংশ, যা সমাজের চাপ ও সংসারের দায়িত্বের মধ্যে তার জীবনের গতিশীলতা ফুটিয়ে তোলে।
৪. কবিতার পঞ্চমাংশে চিত্রের ভূমিকা বিশ্লেষণ করো এবং এর সাংস্কৃতিক তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: কবিতার পঞ্চমাংশে পরিবারের চিত্র ব্যবহৃত হয়, যা ইশ্বরের দায়িত্ব ও সংযোগের প্রতীক। এটি গ্রামীণ জীবনের স্নেহ ও কঠিনাইয়ের দৃশ্যমান রূপ। চিত্রটি পরিবারের ঐক্য ও ইশ্বরের পরিশ্রমের ফলাফলকে প্রতিফলিত করে। সাংস্কৃতিকভাবে, এটি গ্রামীণ সমাজে পরিবারের কেন্দ্রীয় ভূমিকা ও মায়ের স্নেহের গুরুত্বকে তুলে ধরে। এই চিত্র গল্পের সাথে জড়িত হয়ে সমাজের মূল্যবোধ ও জীবনযাপনের বাস্তবতা প্রকাশ করে।
৫. “আদল-বদল” কবিতার মাধ্যমে লেখক কীভাবে গ্রামীণ জীবনের বাস্তবতা রচনা করেছেন?
উত্তর: “আদল-বদল” কবিতার মাধ্যমে লেখক অরুণকুমার দেবগুপ্ত গ্রামীণ জীবনের বাস্তবতা রচনা করেছেন ইশ্বরের জীবনের মাধ্যমে। তার পরিশ্রম, পরিবারের দায়িত্ব ও সমাজের চাপ গ্রামীণ জীবনের কঠিনাইয়ের প্রতিফলন। কৃষি ও পরিবার-কেন্দ্রিক জীবনযাপনের বর্ণনা এই বাস্তবতাকে জোর দেয়। গল্পের মাধ্যমে লেখক গ্রামীণ সমাজের সংস্কৃতি, সংগ্রাম ও স্নেহের সমন্বয় দেখান, যা পাঠকের কাছে গভীর প্রভাব ফেলে।
অরুণকুমার দেবগুপ্ত। তরজমা: অর্ঘ্যকুসুম দত্তগুপ্ত। মূল গল্পের লেখক: পান্নালাল প্যাটেল।