Model activity task class 8 bengali part 1 2022 | অষ্টম শ্রেণির মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক বাংলা Part – 1

Model Activity Class 8 Bangla January 2022
Model activity task class 8 bengali part 1 2022
Join Telegram

প্রিয় ছাত্রছাত্রীরা, আজকে তোমাদের সাথে আজ আমরা এমাসের Class 8 Model Activity Task Part 1 শেয়ার করছি। তোমরা এই পেজ থেকে সহজেই ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসের বাংলা বিষয়ের অষ্টম শ্রেণির মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক উত্তর  করতে পারবে।

এই মাসে অর্থাৎ জানুয়ারি মাসের যে বাংলারশিক্ষা পোর্টালের সমস্ত বিষয়ের মডেল একটিভিটি টাস্ক গুলিকে করতে বলা হয়েছে -2022 Activity Task Class VIll January, Class 8 Model Activity task Part-1

Model activity task class 8 bengali part 1 2022

মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক

অষ্টম শ্রেণির

বাংলা

পূর্ণমান : 20

১. ঠিক উত্তরটিছে নিয়ে দেখো  ১×৩=৩

১.১ ‘বোঝাপড়া’ কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত যে কাবাদে রয়েছে –

Join Telegram

(ক) পুনশ্চ

(খ) খেয়া

(গ) শেষলেখা

(ঘ) ক্ষণিকা

উত্তর : (ঘ) ক্ষণিকা

১.২ ‘অনেক_____কাটিয়ে বুঝি / এলে সুখের বন্দরেতে —শূন্যস্থানে বসবে

(ক) বাগড়া

(খ) শঙ্কা

(গ) ঝঞ্ঝা

(ঘ) অশ্রু

উত্তর : (খ) শঙ্কা

১.৩ ‘আকাশ তবু_____থাকে – শূন্যস্থানে বসবে

(ক) ডাগর

(খ) সুনীল

(গ) আঁধার

(ঘ) মস্ত

উত্তর : (খ) সুনীল


২. নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর দাও : ১×৩=৩

২.১ ‘কতকটা এ ভবের গতিক’ – ‘ভবের গতিক’টি কী?

উত্তর : উদ্ধৃত অংশটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রণীত বোঝাপড়া কবিতা থেকে গৃহীত হয়েছে। কবি বলেছেন কেউ আমাদের ভালোবাসে, কেউ বাসবেই না, কেউ সর্বস্ব বিকিয়ে দেয় আবার কেউ সিকি পয়সা ধার ধারে না এটাই ভাবের অর্থাৎ পৃথিবীর গতিক

২.২ ‘চলে আসছে এমনি রকম – কোন সময়ের কথা কবি এক্ষেত্রে স্মরণ করেছেন?

উত্তর : মানুষের ভাগ্য চিরদিন একইরকম থাকে না। প্রত্যেক মানুষই একে অপরকে কখোনো না কখোন ফাঁকি দেয়। তাই একজন মানুষ কিছুটা সুখ ভোগ করার পরেই আসে দুঃখ, তখন হয়তো অপর ব্যাক্তি সুখ ভোগের সৌভাগ্য লাভ করে। মানুষের উদ্ভবের আদিকাল থেকেই এই নিয় চলে আসছে।

২.৩ ‘সেইটে সবার চেয়ে শ্রেয় কোন্ বিষয়টিকে সবার চেয়ে শ্রেয় মনে করা হয়েছে?

উত্তর : কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কারো সঙ্গে কোনো রকম বিবাদ না করে ভালো মন্দ যাই আসুক মেনে নিয়ে এগিয়ে চলাকেই বো বলেছেন।


৩. নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও :   ৩×৩=৯

৩.১ ‘তবু ভেবে দেখতে গেলে’ – কবি কী ভেবে দেখার কথা বলেছেন?

উত্তর : অংশটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রণীত বোঝাপড়া কবিতা থেকে গৃহীত হয়েছে।

জগতে কেউ কারো মত নয় সবাই আলাদা।তবুও সবাই একে অপরকে পিছনে ফেলে এগোতে চায়।তাই কবি ভেবে দেখতে বলেছেন, যে খুশির জন্য আমরা এমন করি তা তো একজনের প্রতি ভালোবেসে হাত বাড়ালেই পাওয়া যায়।

৩.২ ‘শঙ্কা যেথায় করে না কেউ / সেইখানে হয় জাহাজ ডুবি’। — উদ্ধৃতাংশের তাৎপর্য বিশ্লেষণ করো।

উত্তর : উদ্ধৃতা অংশটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রণীত ‘বোঝাপড়া’ কবিতা থেকে গৃহীত হয়েছে।

কবি বলেন জিবনে বহু ঝড় ঝঞ্ঝার বাধা-বিপত্তির পরে পাওয়া সুখ কখন কোন আঘাতে নষ্ট হয়ে যাবে তা আমরা কেউ জানি না।এমন অনেক কিছু যা আমরা সামান্য ও সহজ মনে করি অথচ সেটাই অপ্রত্যাশিত আঘাত হানতে পারে।কারণ যেকোনো সময় সামান্য ঘটনাই মারাত্মক বিপদ আনতে পারে। এই জন্য কবি আলোচ্য উক্তিটি করেছেন।

৩.৩ ‘দোহাই তবে এ কার্যটা / যত শীঘ্র পারো সারো। কবি কোন্ কাৰ্যটা দ্রুত সারতে বলেছেন?

উত্তর : উদ্ধৃত উক্তিটি গৃহীত হয়েছে বিশ্ব বন্দিত কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বোঝাপড়া কবিতা থেকে| তমসাচ্ছন্ন জীবনের জন্য বিধাতাকে দায়ী করা ঠিক নয়। কবি’এ কাৰ্যটা’ বলতে অযথা হাহাকার করে সময় নষ্ট করার কথা বলেছেন। কবির মনে হয়েছে, এমন দ্বিধা-দ্বন্দ্বমনের মধ্যে না রাখাই ভালো।

জীবনের বিপর্যয়ের মেঘ ঘনিয়ে আসলে মানুষ নিজের ভাগ্যকে দূষতে থাকে। অর্থাৎ সে 2/3 অদৃষ্টনির্ভর হয়ে পড়ে। কিন্তু এতে নিজের ক্ষতি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পায়। তাই কবি ভাগ্যের দোহাই ছেড়ে যতখানি সম্ভব নিজের উদ্যোগে এগিয়ে চলার উপদেশ দিয়েছেন।


৪. নীচের প্রশ্নটির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো :   ৫

‘ভালো মন্দ যাহাই আসুক / সত্যেরে লও সহজে।

পঙ্ক্তিদুটি ‘বোঝাপড়া’ কবিতায় কতবার ব্যবহার করা হয়েছে? এমন পুনরাবৃত্তির কারণ কবিতাটির বিষয়বস্তুর আলে বিশ্লেষণ করো।

১+৪

উত্তর : প্রশ্নে উল্লেখিত বাক্যটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ” বোঝাপড়া ” কবিতা থেকে গৃহীত হয়েছে। • ভালো মন্দ যাহাই আসুক | সত্যেরে লও সহজে।’ এই পঙক্তিদুটি ‘ বোঝাপড়া’ কবিতায় 6 পাঁচবার ব্যবহার করেছেন কবি।

কবির মনে হয়েছে, কোনোরকম বিবাদ – বিতর্ক – ঝগড়া না করে নিজের মতো চলা ভালে যেটা সত্য বলে মনে হয় তাকে গ্রহণ করার মধ্যে জীবনের অন্য আর এক আনন্দ আছে।

তাই কবি বার বার লিখেছেন—

ভালো মন্দ যাহাই আসুক

সত্যেরে লও সহজে।

চলার পথে সমস্যা থাকলেও সেই ঘটনাকে গুরুত্ব না দিয়ে যদি এগিয়ে যাওয়া যায়, তবেই একসময় এ জীবন অর্থপূর্ণ হয়ে উঠবে। অন্ধকারের মধ্যেও আলোর দেখা মিলবে। সুতরা’ না হয়ে, বিধির দোহাই না দিয়ে সত্যের পথে এগিয়ে গেলেই জীবনের সার্থকতা পাওয়া যাবে। কবি এসব বাস্তব কথা গুলো বলার পর পরই আমাদের বলেছেন এই বাস্তব সত্য গুলিকে মেনে নিতে, তাই কবি প্রশ্নে উল্লেখিত বাক্যটি ব্যবহার করেছেন।

Join Telegram

6 Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *